হোমিওপ্যাথিক কেস টেকিং ফরম


।  রোগের  বিবরণ ...................................................................................................................................
।  রোগের  অবস্থা  বেশী  খারাপ  হয় ‍ঃ -    দিনের  বেলা       রাতের  বেলা      নড়াচড়া  কলে       বিশ্রামের  সময়       সকালে      দুপুরে        বিকেলে      সন্ধ্যায়     মধ্যরাতের  পরে       শীতকালে     গ্রীষ্মকালে      বর্ষাকালে       খোলা  বাতাসে  গেলে      শুকনো  বাতাসে      ভেজা  বাতাসে       ঠান্ডা  বাতাসে         ঠান্ডা  খাবারে      বদ্ধ  ঘরে       বিছানায়  শুইলে      খালিপেটে       ভরাপেটে       নীচে  নামার  সময়       রোগের  কথা  চিন্তা  করলে       হাঁটলে      দাঁড়াইলে       পরিশ্রম  করলে        মানসিক  শ্রমে        উত্তেজিত  হলে       টেনশন  করলে       কথা  বললে     ঘামলে       ভিজলে      ঘুমাইলে      ম্যাসেজ  করলে    
 গরম  ঘরে       চাপ  দিলে      আলোতে       অন্ধকারে      বিকেল  ৪টা  থেকে  ৮টার  সময়      ভোর  ৩ টা  থেকে  ৫ টার  সময়      আগুনের  কাছে  গেলে     ................................
।  রোগ  হওয়ার  আনুমানিক  কারণ ?     ভয়  পাওয়া      আঘাত  পাওয়া      রাগ  চেপে  রাখা      পচাঁ/বাসি  খাবার  খাওয়ায়     আর্থিক  ক্ষতি     মাত্রাতিরিক্ত  যৌনকর্ম      প্রচণ্ড  গরমের  সময়  ঠান্ডা  খাবার  খাওয়া       কারখানায়  কাজ  করা      আপনজনের  মৃত্যু     প্রেমে  ব্যর্থতা       ঠান্ডা  বাতাস     পারদের  বিষক্রিয়া      কোন  ধরনের  নিঃস্রাব (ঘাম/সর্দি/মাসিক)  হঠাৎ  বন্ধ  হওয়ায়      মানসিক  আঘাত       মাথায়  আঘাত        টিকা / ভ্যাকসিন  নেওয়া       ঠান্ডা  পানিতে  পা  ভিজানো      ভারী  কিছু  উঠানো      বিষন্নতা      গর্ভধারন      ঠান্ডা  পানিতে গোসল  করা      বেশী  পড়াশুনা       বেশী  পরিশ্রম       রক্তক্ষরণ         ....................
। অতীতে  যে-সব  রোগ  হয়েছিল ‍ঃ -  টিবি/যক্ষ্মা      সিফিলিস      গনোরিয়া     ক্যান্সার     কোমরে  বাত      গলগন্ড      কোষ্টকাঠিন্য       চর্মরোগ        গর্ভপাত        .................অপারেশন       টিকা  নিয়েছি (বিসিজি,  ডিপিটি,  হাম,  পোলিও,  এটিএস,  হেপাটাইটিস)     
। তাপমাত্রা  সম্পর্কিত  অনুভূতি ?       শীতকাল  সহ্য  করতে  পারি  না       গরমকাল  সহ্য  করতে  পারি  না       ঠান্ডা  বাতাস  খুবই  পছন্দ     বরফের  মতো  ঠান্ডা  পানি  খাই       
। শারীরিক  আকৃতি  কেমন ?   পাতলা      স্বাভাবিক      মোটা      বয়সের  চাইতেও  বেশী  বয়ষ্ক  মনে  হয়       শরীরে  পানির  পরিমাণ  বেশী       প্রচুর  খেয়েও  শুকিয়ে  যাচিছ    
। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার  অভ্যাস  কেমন ?       নিয়মিত  গোসল  করি          নিয়মিত  গোসল  করি  না          শীতকালেও  নিয়মিত  গোসল  করি    
 পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার  ব্যাপারে  খুবই  সিরিয়াস          কোন  কিছু  এলোমেলো  দেখলে  ভীষণ  রাগ  লাগে      বেশী  বেশী  হাত  ধোয়ার  অভ্যাস
। যে-সব  খাবার/ পানীয়  খুব  বেশী  পছন্দ ?    টক       ঝাল       দুধ        ডিম       মাছ      মাংস      আইসক্রিম      পেল   চকলেট      কাবাব        গোল আলু       কমলা        শাক-সবজি       ভাজা-পোড়া      তেল-ঘি  জাতীয়  খাবার      ঠান্ডা  খাবার       মিষ্টি  খাবারের  প্রতি  ভীষণ  লোভ       লবন  বেশী  খাওয়ার  অভ্যাস      এতো  গরম  চা/ কফি  খাই  যা  অন্য  কেউ  খেলে  মুখ  পুড়ে  যাবে       ঠান্ডা  পানি ঠান্ডা  বাতাস ঠান্ডা  খাবার  পছন্দ      গরম  পানি গরম  বাতাস গরম  খাবার  পছন্দ        দুধ  হজম  হয়  না       বরফের  মতো  ঠান্ডা  পানি  খেতে  ভালো  লাগে
। ক্ষুধার  অবস্থা  কেমন  ?     কম        স্বাভাবিক       বেশী        সবচেয়ে  বেশী  ক্ষুধা  পায়  সকাল  ১১ টায়       ক্ষুধা  আছে  কিন'  খেতে  ইচেছ  করে  না      সব  খাবারই 
নোন্তা  লাগে      মুখ  তিতা  তিতা  লাগে      অল্পকিছু  খেলেই  পেট  ভরে  যায়      যা  খাই  তাতেই  পেটে  গ্যাস  হয়     খাওয়ার  একটু  পরেই  আবার  ক্ষুধা  লাগে      পানি  ছাড়া  সবই  তিতা  লাগে      প্রচুর  খেয়েও  ক্ষুধা  মিটে  না       চক,  কয়লা,  পোড়ামাটি,  চুনা  প্রভৃতি  অখাদ্য  খাওয়ার  ইচ্ছা       খোলা  বাতাস  খুবই  পছন্দ      পিপাসা  বেশী      পিপাসা  কম      খাওয়ার  পর  পেট  ভার  ভার  লাগে        যা  খাই  সব  ঠেলে  উপরের  দিকে  উঠতে  থাকে      হজমশক্তি  দুর্বল       পানি  খাওয়ার  কিছু  পরেই  বমি  হয়ে  যায়    
। ঘুমের  অবস্থা  কেমন ?     কম       স্বাভাবিক       বেশী       খুব  ভোরে  ঘুম  ভেঙ্গে  যায়       অনেক  ঘুমিয়েও  ফ্রেস  লাগে  না      ঘুমের  মধ্যে  অল্পতেই  চমকে  উঠি    
 ঘুমের  সময়  মুখ  থেকে  লালা  ঝরে       ঘুমের  মধ্যে  পায়ে  স্পর্শ  করলে  লাফ দিয়ে  উ্বিঠ      হাঁটুর  মতো  বাঁকা  হয়ে  ঘুমাই
১১। কিসে  কিসে  ভয়  পান ?    একা  থাকতে     লোক  সমাগম      অন্ধকার      উপরে  ওঠে  নীচে  তাকাতে      টিকটিকি       তেলাপোকা      সাপ    কুকুর    ভুত-পেত্নী     মৃত্যু     চোর-ডাকাত     বজ্রপাত      ধারালো  অস্ত্র      আলপিন       নীচের  দিকে  নামতে       ক্যান্সার      প্যারালাইসিস       কলেরা      ট্রেন        বদ্ধ  ঘর      
 গরীব  হওয়া       চাকরি  হারানো          চিপা  সংকীর্ণ জায়গা          ভয়  পেলে  পেটের  ভেতর  চন্‌  করে  ওঠে       উপর  থেকে  পড়ে  যাওয়ার  ভয়     ধারালো অস্ত্র
। আপনার  স্মরণশক্তি  কেমন ?     দুর্বল        স্বাভাবিক          প্রখর         হঠাৎ  করে  স্মরণশক্তি  অনেক  কমে  গেছে        চিন্তা  করার  শক্তি  নাই        কোনো  কিছুতে  সহজে  মনোনিবেশ  করতে  পারি  না      কথা  বলার  সময়  লাইন  হারিয়ে  ফেলি       চিন্তা  ছাড়া  এক  মুহূর্ত  থাকতে  পারি  না      ছোটখাট  ব্যাপারে  বেশী  দুঃশ্চিনতা  হয়    
। মেজাজ-মর্জি  কেমন ?    একেবারে  ঠান্ডা       স্বাভাবিক       খিটখিটে     অল্পতেই  ভীষন  রেগে  যাই       আমার  মতের  বিরোধীতা  সহ্য  করতে  পারি  না      রাগলেও  তা  প্রকাশ  করি  না      মেজাজ-মর্জি  ক্ষণে  ক্ষণে  পাল্টায়       অল্পতেই  মনে  কষ্ট  পাই        মানুষের  দুঃখ-কষ্ট  দেখলে  সহ্য  করতে  পারি  না         অন্যায়  দেখলে  প্রতিবাদ  না  করে  থাকতে  পারি  না        টেনশন  করলে  ডায়রিয়া  হয়ে  যায়     
। ঘামের  অবস্থা  কেমন ?     ঘাম  খুব  কম      স্বাভাবিক      ঘাম  খুব  বেশী      মাথা  এবং  ঘাড়ে  বেশী  ঘামায়      ঘুমের  মধ্যে / এমনকি  চোখ  বন্ধ  করলেও      সামান্য  পরিশ্রমেই  প্রচুর  ঘামায়     ঘামের  গন্ধ  টক     শরীরের  উপরের  অংশে  বেশী  ঘামায়      শরীরের  এক  পাশে  ঘামায়      শয়ন  করলে  বেশী  ঘামায়       পায়ে  দুর্গন্ধযুক্ত  ঘাম    
 মাথার  ঘামে  বালিশ  ভিজে  যায়      শরীরের  খোলা  অংশ  ঘামায়       হাত-পা  সর্বদা  ঘামে  ভিজে  থাকে       চামড়া  তৈলাক্ত
১৫। কি  ধরণের  স্বপ্ন  দেখেন ?      দেখি  না      স্বাভাবিক      এলোমেলো       প্রাণবন্ত      দুঃস্বপ্ন       নোংরা       স্থিরতাপূর্ণ     কঠোর  পরিশ্রম      গোলাগুলি     
 ঝগড়া      মাঠে  ঘুরতেছি       ভয়ঙ্কর      মৃত  মানুষ     উপর  থেকে  পতন       আগুন      পানি      দুর্ভাগ্যজনক      ডাকাত      বিরক্তিকর
১৬। ভীষণ   দুর্গন্ধ  আছে ‍ঃ -  পায়খানায়      প্রস্রাবে       নিঃশ্বাসে        ঘামে  রসুনের গন্ধ       ঋতুস্রাবে        নিঃশ্বাস  ও  কফের  দূর্গন্ধ  নিজের  কাছেও  অসহ্য      
 পায়খানা/ প্রস্রাব/ বমিতে  মাছের  গন্ধ        পায়খানা  এবং  ঘামের  গন্ধ  টক      ঘামের  গন্ধ  মিষ্টি  ধরণের
১৭। মাসিকের  অবস্থা  কেমন ?    নিয়মিত     অনিয়মিত     একেবারে  বন্ধ  হয়ে  গেছে     অল্প  স্রাব      বেশী  স্রাব     সাদাস্রাব     ব্যথাযুক্ত  ঋতুস্রাব     দুর্গন্ধযুক্ত    
 মাসিকের  শুরুতে  ডায়েরিয়া  দেখা  দেয়     মাসিকের  কয়েকদিন  পূর্ব  থেকে  মাথাব্যথা  শুরু  হয়     প্রথম  মাসিক  দেরীতে  শুরু  হয়েছিল      স-ন্যদান  কালে  জরায়ু  থেকে  রক্তক্ষরণ  হয়       মাসিকের  পূর্বে  বিষন্নতা       মাসিক  নির্দিষ্ট  সময়ের  পূর্বেই  শুরু  হয়ে  যায়       মাসিক  শুরু  হলে  অনেক  সমস্যা  চলে  যায়      মাসিকের  পরিবর্তে  স্তনে  দুধ  আসে   

১৮। ব্যথা-বেদনার  হালচাল  কেমন ?   বিজলীর  মতো       ছুরি  মারার  মতো       ব্যথা  ঘন  ঘন  স্থান  পরিবর্তন  করে     
 ব্যথা  হওয়ার  কথা  অথচ  ব্যথা  নেই       ব্যথা  হঠাৎ  আসে  হঠাৎ  যায়      ব্যথা  কোমর  থেকে  হাটুর  দিকে  যায়      ডান  কাঁধের  নীচে  ঝিমমারা  ব্যথা     ব্যথা  তলপেট  থেকে  স্তনের  দিকে  ‍যায়         আঙ্গুলের  মাথায়  সুই  ফোটানোর  মতো  ব্যথা      ব্যথা  অতি অল্প  একটু  জায়গায়     তলপেটে  নীচের  দিকে  ঠেলামারা  ব্যথা      ক্ষুধা  লাগলে  মাথাব্যথা  শুরু  হয়      ব্যথা  ধীরে  ধীরে  বাড়ে  এবং  ধীরে  ধীরে  কমে      সামান্য  স্পর্শেও  ব্যথা  পাই       শক্ত  বিছানায়  শুতে  পারি  না      সামান্য  ব্যথাতেই  অজ্ঞান  হয়ে  যাই    
১৯। পায়খানা-প্রস্রাবের  বৃত্তান্ত  ?     কোষ্টকাঠিন্য/ পায়খানা  শক্ত (দীর্ঘদিন  যাবত)      ঘনঘন  প্রস্রাব  হয়      প্রস্রাবের  রঙ  লাল/ কালো/ হলুদ/ বাদামী/ গোলাটে      পায়খানায়/ প্রস্রাবে  ভীষণ  জ্বালা-পোড়া  আছে        ছাগলের  লেদির  মতো  পায়খানা      প্রস্রাবের  গন্ধ  কড়া/ঝাঁঝালো      হাঁচি,  কাশি  বা  হাঁটার  সময়  প্রস্রাব  বেরিয়ে  যায়      প্রস্রাবের  গন্ধ  গরুর  চেনার  মতো     
২০। শরীরে  জ্বালা-পোড়া  আছে ‍ঃ -   মাথার  তালুতে     হাতের  তালুতে       পায়ের  তালুতে       পেটের  ভেতরে    
।  হার্টের/ হৃৎপিন্ডের  অবস্থা  কেমন ?    হার্টবিট  খুবই  দ্রুত      বুক  ধড়ফড়ানি      হার্টবিট  খুবই  কম/ধীরে  ধীরে      মাঝেমধ্যে  হার্টবিট  মিস  হয়      অল্পতেই  অজ্ঞান  হয়ে  যাই      হার্টের  ব্যাপারে  সব  সময়  দুঃশ্চিন্তায়  থাকি     
২২। অন্যান্য  শারীরিক  লক্ষণসমূহ ‍ঃ -   শরীর  সব  সময়  গরম  থাকে     পা  দুটি  সব  সময়  ঠান্ডা  থাকে      শরীরের  ভেতরে  মনে  হয় কিছু  নাই/ফাঁপা     কফ/ থুতু/ নাকের  শ্লেষ্মা  খুবই  আঠালো  এবং  টানলে  রশির  মতো  লম্বা  হয়      সর্বদা  হাত  ও  আঙ্গুল  নাড়ানোর  প্রবনতা      অতিরিক্ত  পা  নাড়ানোর  স্বভাব     এক  জায়গায়  বেশীক্ষণ  স্থির  থাকতে  পারি  না      ঘা/ ক্ষত  সহজে  সারতে  চায়  না      ছোট্ট  কাটা  থেকে  প্রচুর  রক্তপাত  হয়      হাতের  তালু  সব  সময়  গরম  থাকে      সামান্য  পরিশ্রমেই  হাটুতে  কাঁপুনি     হাত-পা ঠান্ডা  থাকে      সারা  শরীর  বরফের  মতো  ঠান্ডা      সামান্য  পরিশ্রমেই  কাহিল  হয়ে  পড়ি     অনেক  পরিশ্রমেও  ক্লান্ত  হই  না      ভ্রমণ  করতে  ভালো  লাগে      ঘাড়ের  উপর  কাপড়ের  চাপ  সহ্য  হয়  না        শারীর  দুর্বল  কিন্তু  ব্রেন  খুবই  ভালো       আঙ্গুলের  মাথায়  কেমন  শুকনো  শুকনো  লাগে      কাশি  দিলে  চোখে  পানি  এসে  যায়       রোগের  লক্ষণ  প্রতিমুহূর্তে  পাল্টে  যায়      বেশীক্ষণ  দাড়িয়ে  থাকতে  কষ্ট  হয়       মুখের  লালা  তুলার  মতো  ঘন      সামান্য  উত্তেজনায়  মুখমন্ডল  লাল/গরম  হয়ে  ওঠে      দাঁতগুলি  খুবই  দ্রুত  ক্ষয়  হয়ে  গেছে       যৌন  শক্তি  দুর্বল       মাত্রাতিরিক্ত  যৌনকর্ম  করেছি      যৌন  মিলনের  পরে  জ্বালা-পোড়া     ঘনঘন  স্বপ্নদোষ  হয়      সহবাসের  পর  হাটুতে/চোখে  সমস্যা  হয়      যৌন  মিলনের  পরে  দুর্বলতা        যৌনকর্মে  আগ্রহ  নাই         সঙ্গমে  ব্যথা  লাগে       মনে  যৌন  চিন্তা  বেশী  আসে        অনেকদিন  ডায়েরিয়ায় / রক্তক্ষরণে  ভোগেছি      নাক-গলা-জিহ্বা  শুকিয়ে  কাঠ  হয়ে  থাকে      দাঁতে  দাঁত  চেপে  ধরতে  ইচ্ছা  হয়       ভেতরটা  মনে  হয়  পঁচে  গেছে       হাঁটতে  অসুবিধা  হয়        জীবনে  প্রচুর  ঔষধ  খেয়েছি
২৩। মানসিক  লক্ষণসমূহ ‍ঃ-    অত্যধিক  চঞ্চল      অলস      ভীষণ  অসি'র      এক  পজিশনে  বেশীক্ষণ  থাকতে  পারি  না        সারাক্ষণ  আনন্দে  থাকি      বিষন্নতা - মনে  আনন্দ  নাই      আবেগপ্রবণ       অনুশোচনা/অনুতাপ  দগ্ধ  হইতেছি       ভবিষ্যতের  ব্যাপারে  হতাশা       ধৈর্যহীন      লজ্জা-শরম  কম       বেশী  বেশী  কথা  বলার  স্বভাব    
 কথা  বলতে  ইচ্ছে  করে  না       কর্কশ/কটুভাষায়  কথা  বলার  স্বভাব      বন্ধুত্ব  প্রিয়       উদাসীন/ বেখেয়ালী      মানুষকে  সন্দেহ  করার  অভ্যাস      কাউকে  বিশ্বাস  হয়  না    
 নিজেকেও  বিশ্বাস  করি  না       কথায়  কথায়  ঝগড়া  করার  স্বভাব      পরের  দোষ  খুঁেজ  বেড়াই       মিশুক/ সামাজিক      মানুষের  সাথে  সহজে  মিশতে  পারি  না      খরচের  ব্যাপারে  সাংঘাতিক  হিসাবী      খুবই  লাজুক      ধার্মিক     ভালোবাসার  মানুষদের  প্রতি  উদাসীন       টাকা  উড়ানোর  স্বভাব      প্রতিশোধ  পরায়ণ      আশাবাদী    
  নৈরাশ্যবাদী     ক্ষমতাপ্রিয়      শান্তিপ্রিয়-ঝগড়া-বিবাদ  পছন্দ  করি  না          নেতৃত্বের  জন্য  পাগল      বিখ্যাত  হওয়ার  ইচ্ছা      গোয়ার / একঘুয়ে  স্বভাবের        হিংসুটে       রোমান্টিক (রসিক)  ধরনের  মানুষ      অন্যকে  কষ্ট  দিয়ে  আনন্দ  পাই      দীর্ঘদিন  টেনশান/অশানি-তে  ছিলাম      পরের  ভালো  দেখতে  পারি  না      মনে  বড়  রকমের  কষ্ট  পেয়েছিলাম      নিজেকে  বড়  এবং  অন্যদের  তুচ্ছ  মনে  হয়       মাতালের  মতো  লাগে      মনে  হয়  আমার  সাংঘাতিক  কোন  রোগ  হয়েছে      বাড়ির  জন্য  সর্বদা  মন  কান্দে      সমাজের / পরিবারের  প্রতি  শ্রদ্ধা  নেই       মানসিক  দুর্বলতা      এক  মুহূর্ত  কাজ  না  করে  থাকতে  পারি  না      গালাগালি  করার  অভ্যাস      সামান্য  শব্দেই  চমকে  উঠি        গান  খুবই  পছন্দ  করি      নিজের  বা  অন্যের  কৃতকর্মের  পরিণতি  নিয়ে  ভীষণ  দুশ্চিন্তা  হয়       অল্পতেই  ভয়  পেয়ে  যাই      অনিচ্ছা  সত্ত্বেও  মানুষের  সাথে  দুর্ব্যবহার  করে  ফেলি     
 অত্যধিক  মানসিক  পরিশ্রম  করি      পার্টি,  অনুষ্টান,  সভা-সমিতি  ইত্যাদি  নিয়ে  পড়ে  থাকতে  ভালো  লাগে         ধর্মীয়  বিষয়ে/ পরকালের  মুক্তি  নিয়ে  বেশী  চিন্তা করি     
 সবকিছুতে  গোপনীয়তার  স্বভাব      সান্ত্বনা  দিলে  উল্টো  ক্ষেপে  যাই       সবকিছুর  খারাপ  দিকটা  আগে  চিন্তা  করি      কথায়  কথায়  কেঁদে  ফেলি      সবকাজেই  তাড়াহুড়া  করি      সবকিছু  স্বপ্নের  মতো  মনে  হয়       সহজে  মত  পাল্টে  যায়       দ্রুত  হাঁটার  অভ্যাস       ঘনঘন  দীর্ঘ  নিঃশ্বাস  ফেলি        মনে  হয়  আমার  আখেরাত  বরবাদ  হয়ে  গেছে      মনের  মধ্যে  অদ্ভূত-হাস্যকর  সব  চিন্তা  আসে       মাথায়  একসাথে  হাজার  চিন্তা  ঘুরপাক  খায়      মনে  হয়  আর  বাঁচব  না      সব  বিষয়ে  সেরা  হওয়ার  ইচ্ছা     অপরিচিত  লোক  দেখলে  বিরক্ত  লাগে       সামর্থের  চেয়ে  অনেক  বেশী  পরিশ্রম  করি         প্রশ্নের  উত্তর  দিতে  দেরি  হয়ে  যায়      উচ্চ  আওয়াজ  ভীষণ  অসহ্য  লাগে      চাকরি  বা  পেশার  প্রতি  আগ্রহ  কমে  গেছে      ঘনঘন  পেশা  পরিবর্তনের  অভ্যাস      অন্যদের  কোন  কাজই  পছন্দ  হয়  না       অল্পতেই  হাসি  অল্পতেই  কাঁদি      আত্মহত্যা  করতে  ইচছা  হয়  মাথায়  গুলি  করে/ উপর  থেকে  লাফ  দিয়ে       অন্যের  ক্ষতি  করার  ইচ্ছা  হয়      ভয়  পেলে  হাত-পায়ে  ক্বাঁপুনি  দেখা  দেয়      মানুষের  অনেক  দুর্ব্যবহার  সহ্য  করেছি      মনের  মধ্যে  অনেক  রাগ  জমে  আছে      অল্পতেই  মনে  কষ্ট  পাই      একাকী  থাকতে  পারি  না       একা  থাকতে  ইচ্ছা  করে       কাজ  করতে  ভালো  লাগে  না       মানুষ  খুন  করার  ইচ্ছা  হয়       মনে  হয়  সবাই  আমার  বিরুদ্ধে  চক্রান্ত  করতেছে      চাঁদের  আলোতে  আবেগপ্রবন  হয়ে  পড়ি       মনে  হয়  সবাই  আমাকে  বিষ  খাওয়ায়ে  মেরে  ফেলবে      অশ্লীল  গান  গাই      নাচে,  লাফায়,  হাসে,  শীস  বাজায়      জীবনের  উপর  বীতশ্রদ্ধ      প্রশংসা  শোনলে  কান্না  পায়      সামান্য  কারণেও  বিবেক  দংশন  করতে  থাকে       কোন  ব্যাপারেই  আগ্রহ  নাই      কোনো  মানুষকেই  সহ্য  হয়  না       স্ত্রী-পুত্র-স্বামী-সন্তানের  প্রতি  দরদ  কমে  গেছে       বিপরীত  লিঙ্গের  মানুষের  প্রতি  অনাসক্তি      ভবিষ্যতের  অজানা  অমঙ্গলের  ভয়  হয়       সব  ব্যাপারে  ডেমকেয়ার  ভাব       মনে  হয়  পাগল  হয়ে  যাব      মনে  হয়  আমার  রোগ  কখনও  ভালো  হবে  না      ভীষণ  অপমানিত  হয়েছিলাম        কাজের  প্রশংসা  শুনতে  খুবই  পছন্দ  করি       মনের  মধ্যে  ঘৃণা-ভালবাসা  কিছুই  নাই       বাসায়  একা  থাকলে  মনে  হয়  ঘরের  কোণায়  চোর-ডাকাত  লুকিয়ে  আছে        কারো  কোন  অসুখ  হয়েছে  শুনলে  মনে  হয়  আমার  নিজেরই  হয়েছে
২৪।  অদ্ভূত  লক্ষণসমূহ ‍ঃ-    মনে  হয়  বাতাসের  উপরে  হাঁটিতেছি/ ভেসে  বেড়াচ্ছি      গতকালের  ঘটনাকে  মনে  হয়  অনেক  দিন  আগের  ঘটনা       মনে  হয়  আমার  সাথে  অন্য  একজন (শিশু)  শুয়ে  আছে     কে  যেনো  আমাকে  নির্দেশ  দিচ্ছে  এবং  আমি  তার  কথা  মতো  চলতে  বাধ্য  হচ্ছি     রক্ত  জমাট  হলে  সুতার  মতো  লম্বা  হয়ে  যায়        আমার  ভেতরে  দুইটি  ইচ্ছা  কাজ  করে - একটি  আদেশ  করে  অন্যটি  নিষেধ  করে        মাথার  ভেতরে  যেন  ঢেউ  খেলতেছে        মাথাটি  যেন  বড়  হয়ে  গেছে       নিজেকে  দুইজন  মনে  হয়       শিশুদের  পছন্দ  হয়  না       নিজেকে  গর্ভবতী  মনে  হয়       গান  অসহ্য  লাগে      মনে  হয়  গরম  কিছু  একটা  গলায়  উঠে  এসে  দম  আটকে  দিচ্ছে       মনে  হয়  পেটের  নাড়িভূড়ি  সব  নীচে  দিয়ে  বেরিয়ে  যাবে       সারাক্ষণ  বকবক  করি        নিজেকে  কোন  ফেরেশতা  বা  জ্বিনের  শিষ্য  মনে  হয়        এক  হাত  এক  পা  বেশী  নড়ে        চিবানোর  মতো  করে  মুখ  নড়ে       একবাক্য  বারবার  বলি       চেনা  জায়গা  হঠাৎ  অচেনা  লাগে      সকাল  না  বিকাল  বুঝতে  পারি  না      চামড়ার  নীচে  মনে  হয়  বালু  আছে/পোকা  হাঁটিতেছে       গলায়  মনে  হয়  ধুলাবালি  আছে       আমার  চারদিকে  সাপ  দেখি      মল-মূত্র-গোবর  খাওয়ার  স্বভাব       মুখের  ওপর  মাকড়সার  জালের  মতো  লাগে     শরীরটা  মনে  হয়  টুকরা  টুকরা  হয়ে  ঘরের  মধ্যে  ছড়িয়ে  ছিটিয়ে  আছে      মনে  হয়  পেটের  ভেতরে  বুদবুদ  উঠতেছে      বুকে-পেটে  জীবন্ত  কিছু  একটা  নড়াচড়া  করতেছে         অট্টহাসি-চীৎকার-হৈহুল্লোর  করতে  ইচ্ছে  হয়        আলপিন  নিয়ে  ব্যস-  থাকি    

Comments