Posted by
shahin
ব্যথা যখন ঘাড়ে
সারা দিনে নানা কাজে আমাদের ঘাড়ের নড়াচড়া হয় বেশ। দেহভঙ্গি ঠিক থাকলে অসুবিধা নেই, কিন্তু ভুল হলেই ঘাড়ে ব্যথা হতে পারে। এ ব্যাপারে সবারই একটু সতর্ক থাকা উচিত।
কারণ: দীর্ঘক্ষণ অস্বাভাবিকভাবে ঘাড় বাঁকা রেখে কোনো কাজ করলে (যেমন: টেলিভিশন দেখা, কম্পিউটারে কাজ করা, কাপড় কাচা বা রান্নাবান্না) এমন ব্যথা হতে পারে। বয়সের কারণে শরীরের হাড় কিছুটা ক্ষয়ে যায়। এই ক্ষয়ের ফলেও ঘাড় ব্যথা হতে পারে। আবার উচ্চরক্তচাপ এবং যক্ষ্মাসহ কিছু জীবাণুর সংক্রমণ, চোখের কিছু অসুবিধা এবং দুশ্চিন্তার কারণেও হতে পারে এমনটা।
করণীয়: ঘাড়ে গরম সেঁক দিলে উপকার পাবেন। ব্যথা বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক নিতে পারেন। দূরে কোথাও যেতে হলে ঘাড়ে সারভাইকাল কলার পরতে পারেন। ঘাড় সামনে ঝুঁকিয়ে যাঁদের কাজ করতে হয়, তাঁরাও এই কলার পরে নিতে পারেন। এটি চারপাশ থেকে গলাকে আবৃত রাখে, তাই ঘাড়ে ব্যথা কম হয়।
সঠিক জীবনযাপন: শোবার সময় একটা নরম বালিশ ব্যবহার করুন। শুয়ে টিভি দেখবেন না। পড়ালেখা, কম্পিউটারে কাজ করা, গাড়ি চালানো বা অন্য যেকোনো কাজের সময়, এমনকি দাঁড়ানো অবস্থাতেও ঘাড় ঝুঁকিয়ে বা বাঁকিয়ে রাখবেন না। সুস্থ ব্যক্তিরা ঘাড়ের এক ধরনের ব্যায়াম করতে পারেন। কপালে একটি হাত শক্তভাবে রাখুন, হাতটিতে মাথা দিয়ে চাপ দিন। মাথার চারদিকেই হাত রেখে এভাবে ব্যায়াম করুন। প্রতি দিকে ৫ বারের বেশি চাপ দেবেন না। ২-৩ বেলা এই ব্যায়াম করা যায়। দুশ্চিন্তামুক্ত থাকুন, ৬-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে প্রতিদিন।
কারণ: দীর্ঘক্ষণ অস্বাভাবিকভাবে ঘাড় বাঁকা রেখে কোনো কাজ করলে (যেমন: টেলিভিশন দেখা, কম্পিউটারে কাজ করা, কাপড় কাচা বা রান্নাবান্না) এমন ব্যথা হতে পারে। বয়সের কারণে শরীরের হাড় কিছুটা ক্ষয়ে যায়। এই ক্ষয়ের ফলেও ঘাড় ব্যথা হতে পারে। আবার উচ্চরক্তচাপ এবং যক্ষ্মাসহ কিছু জীবাণুর সংক্রমণ, চোখের কিছু অসুবিধা এবং দুশ্চিন্তার কারণেও হতে পারে এমনটা।
করণীয়: ঘাড়ে গরম সেঁক দিলে উপকার পাবেন। ব্যথা বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক নিতে পারেন। দূরে কোথাও যেতে হলে ঘাড়ে সারভাইকাল কলার পরতে পারেন। ঘাড় সামনে ঝুঁকিয়ে যাঁদের কাজ করতে হয়, তাঁরাও এই কলার পরে নিতে পারেন। এটি চারপাশ থেকে গলাকে আবৃত রাখে, তাই ঘাড়ে ব্যথা কম হয়।
সঠিক জীবনযাপন: শোবার সময় একটা নরম বালিশ ব্যবহার করুন। শুয়ে টিভি দেখবেন না। পড়ালেখা, কম্পিউটারে কাজ করা, গাড়ি চালানো বা অন্য যেকোনো কাজের সময়, এমনকি দাঁড়ানো অবস্থাতেও ঘাড় ঝুঁকিয়ে বা বাঁকিয়ে রাখবেন না। সুস্থ ব্যক্তিরা ঘাড়ের এক ধরনের ব্যায়াম করতে পারেন। কপালে একটি হাত শক্তভাবে রাখুন, হাতটিতে মাথা দিয়ে চাপ দিন। মাথার চারদিকেই হাত রেখে এভাবে ব্যায়াম করুন। প্রতি দিকে ৫ বারের বেশি চাপ দেবেন না। ২-৩ বেলা এই ব্যায়াম করা যায়। দুশ্চিন্তামুক্ত থাকুন, ৬-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে প্রতিদিন।
ডা. সোহেলী রহমান
অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাবিলিটেশন বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
Post a Comment