মঙ্গলে পানির প্রবাহ!
মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা বলেছেন, মঙ্গল গ্রহে বর্তমানেও পানির প্রবাহ রয়েছে। নাসার একটি মহাকাশযানের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে গতকাল সোমবার এ ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা। খবর এএফপি ও রয়টার্সের।
বিজ্ঞানীরা গতকাল এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন, যাতে বলা হয়েছে তাঁদের মহাকাশযান মার্স রিকনিসনস অরবিটার গত গ্রীষ্মকালেও মঙ্গল গ্রহের পৃষ্ঠভাগে লোনা পানির প্রবাহ দেখতে পেয়েছে। বিজ্ঞানীরা অতীতেও মঙ্গলে পানির অস্তিত্বের কথা বলেছেন। তবে এর পৃষ্ঠভাগে লোনা পানির প্রবাহ থাকার প্রমাণ এটাই প্রথম। এতে করে গ্রহটি প্রাণের অস্তিত্ব টিকে থাকার উপযোগী বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় গতকাল সকাল সাড়ে ১১টায় (বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে নয়টায়) নাসার এক সংবাদ সম্মেলনে আসে ওই ঘোষণা। নাসার বিজ্ঞানবিষয়ক সহযোগী প্রশাসক জন গ্রুনসফিল্ড সাংবাদিকদের জানিয়ে দেন, ‘মঙ্গল শুষ্ক, ঊষর গ্রহ নয়, যেমনটি আমরা ভেবে আসছি।’
বিজ্ঞানীরা মহাকাশযান থেকে পাওয়া মঙ্গলের পৃষ্ঠদেশের রাসায়নিক মানচিত্র বিশ্লেষণ করতে নতুন একটি কৌশল তৈরির মাধ্যমে এই সফলতা পেয়েছেন। তাঁরা গ্রহটির নিরক্ষীয় অঞ্চলের কিছু সরু চ্যানেলে লবণের এমন কিছু উপাদান দেখতে পান, যা কেবল পানির উপস্থিতিতেই গঠিত হয়
বিজ্ঞানীরা গতকাল এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন, যাতে বলা হয়েছে তাঁদের মহাকাশযান মার্স রিকনিসনস অরবিটার গত গ্রীষ্মকালেও মঙ্গল গ্রহের পৃষ্ঠভাগে লোনা পানির প্রবাহ দেখতে পেয়েছে। বিজ্ঞানীরা অতীতেও মঙ্গলে পানির অস্তিত্বের কথা বলেছেন। তবে এর পৃষ্ঠভাগে লোনা পানির প্রবাহ থাকার প্রমাণ এটাই প্রথম। এতে করে গ্রহটি প্রাণের অস্তিত্ব টিকে থাকার উপযোগী বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় গতকাল সকাল সাড়ে ১১টায় (বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে নয়টায়) নাসার এক সংবাদ সম্মেলনে আসে ওই ঘোষণা। নাসার বিজ্ঞানবিষয়ক সহযোগী প্রশাসক জন গ্রুনসফিল্ড সাংবাদিকদের জানিয়ে দেন, ‘মঙ্গল শুষ্ক, ঊষর গ্রহ নয়, যেমনটি আমরা ভেবে আসছি।’
বিজ্ঞানীরা মহাকাশযান থেকে পাওয়া মঙ্গলের পৃষ্ঠদেশের রাসায়নিক মানচিত্র বিশ্লেষণ করতে নতুন একটি কৌশল তৈরির মাধ্যমে এই সফলতা পেয়েছেন। তাঁরা গ্রহটির নিরক্ষীয় অঞ্চলের কিছু সরু চ্যানেলে লবণের এমন কিছু উপাদান দেখতে পান, যা কেবল পানির উপস্থিতিতেই গঠিত হয়
Comments
Post a Comment