কবর খনন করা হলো, কাফনের কাপড়ও কেনা হলো
মাইকে প্রচার হলো সোমবার বিকালে জানাযা। সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে এলাকার লোকজন যখন লাশ দাফনের অপেক্ষা করছিলেন এমন সময় খবর এলো হঠাৎ মৃত ব্যক্তি জেগে উঠেছেন। ঘটনাটি পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার পারভাঙ্গুড়া ইউনিয়নের পাটুলিপাড়া গ্রামের।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, পাটুলিপাড়া গ্রামের মৃত বেলাল হোসেনের বড়ছেলে গোলাম মোস্তফা (৬২) শুক্রবার স্ট্রোক করে গুরুতর অসুস্থ হন। ওই দিনই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৩ দিন পর সোমবার সকালে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হাসপাতালের আনুষ্ঠানিকতা শেষে মৃতের স্বজনরা একটি মাইক্রোবাসে লাশ নিয়ে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন। খবর পেয়ে গ্রামের স্বজনরা কবর খনন, কাফনের কাপড়ও কেনা, মাইকে সোমবার বিকালে জানাযার সময় প্রচারসহ সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন।
এলাকার লোকজন যখন লাশ দাফনের অপেক্ষা করছিলেন এমন সময় খবর এলো মৃত ব্যক্তিটি জেগে উঠেছেন। তাকে আবার দ্রুত হাসপাতালে ফিরিয়ে নেয়া হয়েছে। বর্তমানে রোগীটি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে রয়েছে।
সোমবার সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত এ রিপোর্ট লেখার সময় গোলাম মোস্তফার ছোট ভাই শহিদুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, অসুস্থ গোলাম মোস্তফাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে রয়েছেন। কর্তব্যরত চিকিৎসকের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, গোলাম মোস্তফা এখনো আশংকামুক্ত নন।
পারভাঙ্গুড়া ১ নং ওয়ার্ডের মেম্বর আব্দুর রাজ্জাক চারু সোমাবার সন্ধ্যার পর সেলফোনে জানান, আমরা তার মৃত্যুর খবর ছেলের নিকট থেকে শুনেছিলাম। পরে আমাদের এলাকাসহ আশপাশের গ্রামের মসজিদে মসজিদে মাইকিং করে তার মৃত্যুর সংবাদ ও জানাযার সময় জানিয়ে দেয়া হয়। কবরও খনন করা হয়। লোকটি এলাকার পুরাতন শিক্ষিত (বিএপাশ) ছিলেন। সবার কাছে ভাল মানুষ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। এজন্য তার মৃত্যুতে এলাকায় মহুর্তের মধ্যে শোক ছায়া নেমে আসে। স্বজনের মাঝে কান্নার রোল পড়ে যায়। কিন্ত এমন সময় খবর আসে তিনি মারা যাননি। নড়াচড়া করছেন এবং জীবিত আছেন। -
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, পাটুলিপাড়া গ্রামের মৃত বেলাল হোসেনের বড়ছেলে গোলাম মোস্তফা (৬২) শুক্রবার স্ট্রোক করে গুরুতর অসুস্থ হন। ওই দিনই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৩ দিন পর সোমবার সকালে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হাসপাতালের আনুষ্ঠানিকতা শেষে মৃতের স্বজনরা একটি মাইক্রোবাসে লাশ নিয়ে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন। খবর পেয়ে গ্রামের স্বজনরা কবর খনন, কাফনের কাপড়ও কেনা, মাইকে সোমবার বিকালে জানাযার সময় প্রচারসহ সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন।
এলাকার লোকজন যখন লাশ দাফনের অপেক্ষা করছিলেন এমন সময় খবর এলো মৃত ব্যক্তিটি জেগে উঠেছেন। তাকে আবার দ্রুত হাসপাতালে ফিরিয়ে নেয়া হয়েছে। বর্তমানে রোগীটি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে রয়েছে।
সোমবার সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত এ রিপোর্ট লেখার সময় গোলাম মোস্তফার ছোট ভাই শহিদুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, অসুস্থ গোলাম মোস্তফাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে রয়েছেন। কর্তব্যরত চিকিৎসকের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, গোলাম মোস্তফা এখনো আশংকামুক্ত নন।
পারভাঙ্গুড়া ১ নং ওয়ার্ডের মেম্বর আব্দুর রাজ্জাক চারু সোমাবার সন্ধ্যার পর সেলফোনে জানান, আমরা তার মৃত্যুর খবর ছেলের নিকট থেকে শুনেছিলাম। পরে আমাদের এলাকাসহ আশপাশের গ্রামের মসজিদে মসজিদে মাইকিং করে তার মৃত্যুর সংবাদ ও জানাযার সময় জানিয়ে দেয়া হয়। কবরও খনন করা হয়। লোকটি এলাকার পুরাতন শিক্ষিত (বিএপাশ) ছিলেন। সবার কাছে ভাল মানুষ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। এজন্য তার মৃত্যুতে এলাকায় মহুর্তের মধ্যে শোক ছায়া নেমে আসে। স্বজনের মাঝে কান্নার রোল পড়ে যায়। কিন্ত এমন সময় খবর আসে তিনি মারা যাননি। নড়াচড়া করছেন এবং জীবিত আছেন। -
Comments
Post a Comment