এমকিউএম নেতার তথ্য ফাঁস : পাকিস্তানে দুস্কর্ম করতে ফি বছর আট লাখ পাউন্ড স্টার্লিং দিত 'র'
ভারত থেকে অর্থ নেয়ার কথা ফাঁস করে দিয়েছেন পাকিস্তানের মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট বা এমকিউএম’র শীর্ষ পর্যায়ের এক নেতা। ওই নেতার নাম উল্লেখ করে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছবিসহ তিন পৃষ্ঠার তথ্য-প্রমাণ ছাপা হয়েছে। পাকিস্তানের ইংরেজি দৈনিক ডন ও এক্সপ্রেস ট্রিবিউন এ খবর দিয়েছে।
এ তথ্যে দেখা যাচ্ছে- ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ এমকিউএম-কে বার্ষিক আট লাখ পাউন্ড স্টার্লিং দিয়ে থাকে যা পাকিস্তানের অভ্যন্তরে নানা দুষ্কর্মে খরচ করা হয়। এছাড়া, দলের নেতারাও অর্থ ভোগ করে থাকেন। এক পর্যায়ে দলের সম্পাদক শ্রেণির লোকজনের জন্য ব্যয় গিয়ে দাঁড়ায় এক লাখ পাউন্ডে। এ অবস্থায় তহবিলের সংকট দেখা দিলেও কোনো কোনো সময় ব্যবসায়ীরা অর্থের যোগান দিতেন।
সম্প্রতি বিবিসি’র প্রতিবেদনের মাধ্যমে ভারত থেকে এমকিউএম দলের অর্থ নেয়ার কথা প্রকাশ হওয়ার পর এ নিয়ে পাকিস্তানের রাজনীতিতে ঝড় বইছে। এরইমধ্যে নতুন করে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছবিসহ তিন পৃষ্ঠার তথ্য-প্রমাণ তুলে ধরা হলো। এতে দেখা যাচ্ছে, এমকিউএম দলের অন্যতম নেতা তারিক মির ব্রিটিশ পুলিশকে ওই অর্থ নেয়ার কথা বলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ তার দলকে এ অর্থের যোগান দিত।
তিন পৃষ্ঠার ওই ডকুমেন্টের কোনো কোনো অংশ কালি দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়েছে। তবে এতে পরিষ্কার দেখা গেছে যে, তারিক মির বলেছেন, এমকিউএম দলের প্রতি ভারতের সমর্থন রয়েছে এবং দলের প্রধান আলতাফ হোসেইন দিল্লির বিভিন্ন উৎস থেকে অর্থ পেয়ে থাকেন।
এতে আরো বলা হয়েছে, ২০১২ সালের মে মাসে লন্ডনের এজওয়ার থানায় তারিক মির পুলিশকে অর্থ নেয়ার কথা জানান। তিনি বলেন, “ভারত সরকার আমাদেরকে সমর্থন করে কারণ তারা মনে করে আমাদের সমর্থন করাটা তাদের জন্য ভালো।” তিনি বলেন, “আমি নিজেও ভারতীয় লোকজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি তবে ঠিক কবে তা মনে নেই। যতদূর বুঝতে পেরেছি তারা র-এর লোকজন। এর মধ্যে সিনিয়র যে লোকটির সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল তিনি উঁচু মাপের; প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পর্যন্ত তার আসা-যাওয়া আছে।” কত অর্থ তখন নেয়া হয়েছে সে প্রশ্নে তারিক মির বলেন, সম্ভবত ১৫ লাখ ডলার। তিনি জানান, প্রথম সাক্ষাৎ হয়েছিল ইতালির রাজধানী রোমে।
এদিকে, এমকিউএম’র রাবিতা কমিটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এ তথ্য প্রমাণকে ভুয়া বলে আখ্যায়িত করেছে। তারা দাবি করছে, দলটির বিরুদ্ধে যে মিডিয়া ট্রায়াল চলছে এটি তারই অংশ
এ তথ্যে দেখা যাচ্ছে- ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ এমকিউএম-কে বার্ষিক আট লাখ পাউন্ড স্টার্লিং দিয়ে থাকে যা পাকিস্তানের অভ্যন্তরে নানা দুষ্কর্মে খরচ করা হয়। এছাড়া, দলের নেতারাও অর্থ ভোগ করে থাকেন। এক পর্যায়ে দলের সম্পাদক শ্রেণির লোকজনের জন্য ব্যয় গিয়ে দাঁড়ায় এক লাখ পাউন্ডে। এ অবস্থায় তহবিলের সংকট দেখা দিলেও কোনো কোনো সময় ব্যবসায়ীরা অর্থের যোগান দিতেন।
সম্প্রতি বিবিসি’র প্রতিবেদনের মাধ্যমে ভারত থেকে এমকিউএম দলের অর্থ নেয়ার কথা প্রকাশ হওয়ার পর এ নিয়ে পাকিস্তানের রাজনীতিতে ঝড় বইছে। এরইমধ্যে নতুন করে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছবিসহ তিন পৃষ্ঠার তথ্য-প্রমাণ তুলে ধরা হলো। এতে দেখা যাচ্ছে, এমকিউএম দলের অন্যতম নেতা তারিক মির ব্রিটিশ পুলিশকে ওই অর্থ নেয়ার কথা বলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ তার দলকে এ অর্থের যোগান দিত।
তিন পৃষ্ঠার ওই ডকুমেন্টের কোনো কোনো অংশ কালি দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়েছে। তবে এতে পরিষ্কার দেখা গেছে যে, তারিক মির বলেছেন, এমকিউএম দলের প্রতি ভারতের সমর্থন রয়েছে এবং দলের প্রধান আলতাফ হোসেইন দিল্লির বিভিন্ন উৎস থেকে অর্থ পেয়ে থাকেন।
এতে আরো বলা হয়েছে, ২০১২ সালের মে মাসে লন্ডনের এজওয়ার থানায় তারিক মির পুলিশকে অর্থ নেয়ার কথা জানান। তিনি বলেন, “ভারত সরকার আমাদেরকে সমর্থন করে কারণ তারা মনে করে আমাদের সমর্থন করাটা তাদের জন্য ভালো।” তিনি বলেন, “আমি নিজেও ভারতীয় লোকজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি তবে ঠিক কবে তা মনে নেই। যতদূর বুঝতে পেরেছি তারা র-এর লোকজন। এর মধ্যে সিনিয়র যে লোকটির সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল তিনি উঁচু মাপের; প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পর্যন্ত তার আসা-যাওয়া আছে।” কত অর্থ তখন নেয়া হয়েছে সে প্রশ্নে তারিক মির বলেন, সম্ভবত ১৫ লাখ ডলার। তিনি জানান, প্রথম সাক্ষাৎ হয়েছিল ইতালির রাজধানী রোমে।
এদিকে, এমকিউএম’র রাবিতা কমিটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এ তথ্য প্রমাণকে ভুয়া বলে আখ্যায়িত করেছে। তারা দাবি করছে, দলটির বিরুদ্ধে যে মিডিয়া ট্রায়াল চলছে এটি তারই অংশ
Comments
Post a Comment