এবার প্রধান আসামির পক্ষে যুবলীগের সংবাদ সম্মেলন
খুলনার লবণচরা থানায় যুবলীগের কর্মী সজীব আকন হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলার এজাহারভুক্ত প্রধান আসামি এস এম হাফিজুর রহমানের পক্ষে সংবাদ সম্মেলন হয়েছে। গতকাল শনিবার মহানগর ও জেলা যুবলীগের নেতা-কর্মীরা খুলনা প্রেসক্লাবে ওই সংবাদ সম্মেলন করেন।
হাফিজকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে মামলায় জড়ানো হয়েছে বলে দাবি করেন নেতা-কর্মীরা। অবিলম্বে মামলা প্রত্যাহার করা না হলে বৃহৎ আন্দোলনের হুমকি দেন তাঁরা।
দুই শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন শেষে বের হওয়ার সময় দৈনিক সমকাল-এর খুলনা ব্যুরো-প্রধান মামুন রেজার ওপর হামলার চেষ্টা করেন যুবলীগের কর্মীরা। এ ঘটনায় তিনি খুলনা সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে যুবলীগের খুলনা জেলার সভাপতি কামরুজ্জামান জামাল, সাধারণ সম্পাদক আক্তারুজ্জামান বাবু, মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক সরদার আনিসুর রহমান পপলু, যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান সাগর ও মো. শামীম স্বাক্ষরিত লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন আনিসুর রহমান। তিনি বলেন, হাফিজুর রহমান মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক। আওয়ামী লীগের বিরোধী একটি মহল তাঁকে বিভিন্নভাবে হয়রানির চেষ্টা করে আসছে। এর ধারাবাহিকতায় হাফিজকে সজীব হত্যা মামলায় আসামি করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের সময় ঘটনাস্থলে বা ওই এলাকায় হাফিজ ছিল না বলে দাবি করেন তিনি।
এর আগে ঘটনার দিন হাফিজ খুলনাতে ছিল না দাবি করে ঘটনার দুই দিন পর ২১ জুন বিবৃতি দেয় খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ। অথচ গত শুক্রবার সজীবের বাবা নজরুল ইসলাম আকন সংবাদ সম্মেলন করে বলেন, ঘটনার দিন হাফিজের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে এবং ওই রাতে খুলনা-২ আসনের সাংসদ মিজানুর রহমানের বাড়িতে হাফিজসহ যুবলীগের আহ্বায়ক সরদার আনিসুর রহমান, যুবলীগ নেতা শামীমসহ আরও কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন। গতকাল সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আনিসুর রহমান স্বীকার করেন, ওই দিন সাংসদের বাসায় হাফিজও ছিলেন।
লিখিত বক্তব্যের একটি বড় অংশ জুড়ে ছিল নিহত সজীবের বাবা নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে। তাঁদের বক্তব্যে নজরুল ইসলামকে ১৯৮৬-৮৭ সালের ফ্রিডম পার্টির একজন দুর্ধর্ষ ক্যাডার উল্লেখ করা হয়। হাফিজের বাবা যুদ্ধাপরাধী ও রাজাকার ছিলেন বলে শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছিলেন নজরুল ইসলাম।
সংবাদ সম্মেলনে মূল বিষয়কে বাদ দিয়ে হাফিজ ও সজীবের বাবাকে নিয়ে কেন অভিযোগ করা হচ্ছে, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে যুবলীগের নেতা-কর্মীরা কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি।
১৯ জুন দুপুরে লবণচরা থানার রূপসী রূপসা নামক স্থানে ইমরান সজীব আকনকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় ওই দিনই নিহতের বাবা নজরুল ইসলাম আকন লবণচরা থানায় হাফিজকে প্রধান আসামি করে আরও নয়জনের নামে মামলা ক
হাফিজকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে মামলায় জড়ানো হয়েছে বলে দাবি করেন নেতা-কর্মীরা। অবিলম্বে মামলা প্রত্যাহার করা না হলে বৃহৎ আন্দোলনের হুমকি দেন তাঁরা।
দুই শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন শেষে বের হওয়ার সময় দৈনিক সমকাল-এর খুলনা ব্যুরো-প্রধান মামুন রেজার ওপর হামলার চেষ্টা করেন যুবলীগের কর্মীরা। এ ঘটনায় তিনি খুলনা সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে যুবলীগের খুলনা জেলার সভাপতি কামরুজ্জামান জামাল, সাধারণ সম্পাদক আক্তারুজ্জামান বাবু, মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক সরদার আনিসুর রহমান পপলু, যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান সাগর ও মো. শামীম স্বাক্ষরিত লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন আনিসুর রহমান। তিনি বলেন, হাফিজুর রহমান মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক। আওয়ামী লীগের বিরোধী একটি মহল তাঁকে বিভিন্নভাবে হয়রানির চেষ্টা করে আসছে। এর ধারাবাহিকতায় হাফিজকে সজীব হত্যা মামলায় আসামি করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের সময় ঘটনাস্থলে বা ওই এলাকায় হাফিজ ছিল না বলে দাবি করেন তিনি।
এর আগে ঘটনার দিন হাফিজ খুলনাতে ছিল না দাবি করে ঘটনার দুই দিন পর ২১ জুন বিবৃতি দেয় খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ। অথচ গত শুক্রবার সজীবের বাবা নজরুল ইসলাম আকন সংবাদ সম্মেলন করে বলেন, ঘটনার দিন হাফিজের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে এবং ওই রাতে খুলনা-২ আসনের সাংসদ মিজানুর রহমানের বাড়িতে হাফিজসহ যুবলীগের আহ্বায়ক সরদার আনিসুর রহমান, যুবলীগ নেতা শামীমসহ আরও কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন। গতকাল সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আনিসুর রহমান স্বীকার করেন, ওই দিন সাংসদের বাসায় হাফিজও ছিলেন।
লিখিত বক্তব্যের একটি বড় অংশ জুড়ে ছিল নিহত সজীবের বাবা নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে। তাঁদের বক্তব্যে নজরুল ইসলামকে ১৯৮৬-৮৭ সালের ফ্রিডম পার্টির একজন দুর্ধর্ষ ক্যাডার উল্লেখ করা হয়। হাফিজের বাবা যুদ্ধাপরাধী ও রাজাকার ছিলেন বলে শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছিলেন নজরুল ইসলাম।
সংবাদ সম্মেলনে মূল বিষয়কে বাদ দিয়ে হাফিজ ও সজীবের বাবাকে নিয়ে কেন অভিযোগ করা হচ্ছে, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে যুবলীগের নেতা-কর্মীরা কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি।
১৯ জুন দুপুরে লবণচরা থানার রূপসী রূপসা নামক স্থানে ইমরান সজীব আকনকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় ওই দিনই নিহতের বাবা নজরুল ইসলাম আকন লবণচরা থানায় হাফিজকে প্রধান আসামি করে আরও নয়জনের নামে মামলা ক
Comments
Post a Comment