হামলায় নেতৃত্ব দিয়ে সভাপতির পদ পুরস্কার!
খালেদা জিয়ার পথসভা ও গাড়িবহরে হামলায় নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের গত কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মিজানুর রহমান। এবার পদোন্নতি দিয়ে তাঁকে ওই শাখা কমিটির সভাপতি করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। পরে গত শনিবার ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি এবং মহানগর নেতারা বৈঠক করে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের নতুন কমিটি ঘোষণা করেন।
গত ২০ এপ্রিল ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি-সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী তাবিথ আউয়ালের পক্ষে প্রচার চালাতে কারওয়ান বাজার এলাকায় আসেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সেখানে খালেদা জিয়ার পথসভা ও গাড়িবহরে হামলা হয়।
ওই সময় বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংবাদে বলা হয়, সরকার-সমর্থকেরা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে এ হামলা চালান। হামলাকারীদের অধিকাংশই ছিলেন মহানগর উত্তর ও স্থানীয় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী। কিন্তু হামলার পর স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছিলেন, কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী যাঁরা গত তিন মাস হরতাল-অবরোধে ক্ষতির শিকার হয়েছিলেন, তাঁরাই হামলা করেছেন।
গত ২৩ এপ্রিল একটি ইংরেজি দৈনিকে হামলাকারীদের ছবিসহ সংবাদ প্রকাশিত হয়। তাতে দেখা যায়, মিজানুর রহমান ছিলেন হামলাকারীদের একজন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মিজানুর রহমান গতকাল রোববার প্রথম আলোর কাছে হামলার সময় উপস্থিত থাকার কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘তেজগাঁও এলাকার ছাত্রলীগের নেতা হিসেবে ঘটনাস্থলে ছিলাম। তবে হামলায় অংশ নিইনি।’
মিজানুরের দাবি, তাঁর সভাপতি পদ পাওয়ার সঙ্গে ওই হামলার কোনো সম্পর্ক নেই। তিনি বলেন, ‘যাঁরা রাজপথের সক্রিয় কর্মী এবং আন্দোলন-সংগ্রামে থাকেন, তাঁদেরই ছাত্রলীগ ও জননেত্রী শেখ হাসিনা পুরস্কৃত করেন। নিজের ত্যাগের কারণেই সভাপতি হয়েছি।’
এদিকে ছাত্রদলের অভিযোগ, ওই হামলায় নেতৃত্বের পুরস্কার হিসেবেই মিজানুরকে সভাপতি বানানো হয়েছে। ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ইশতিয়াক আহমেদের দাবি, ‘ছাত্রলীগের যে যত বড় সন্ত্রাসী, সে তত বড় নেতা। তারই ধারাবাহিকতায় তথাকথিত কাউন্সিলের মাধ্যমে মিজানুরকে সভাপতি বানানো হয়েছে।’
গত বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। পরে গত শনিবার ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি এবং মহানগর নেতারা বৈঠক করে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের নতুন কমিটি ঘোষণা করেন।
গত ২০ এপ্রিল ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি-সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী তাবিথ আউয়ালের পক্ষে প্রচার চালাতে কারওয়ান বাজার এলাকায় আসেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সেখানে খালেদা জিয়ার পথসভা ও গাড়িবহরে হামলা হয়।
ওই সময় বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংবাদে বলা হয়, সরকার-সমর্থকেরা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে এ হামলা চালান। হামলাকারীদের অধিকাংশই ছিলেন মহানগর উত্তর ও স্থানীয় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী। কিন্তু হামলার পর স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছিলেন, কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী যাঁরা গত তিন মাস হরতাল-অবরোধে ক্ষতির শিকার হয়েছিলেন, তাঁরাই হামলা করেছেন।
গত ২৩ এপ্রিল একটি ইংরেজি দৈনিকে হামলাকারীদের ছবিসহ সংবাদ প্রকাশিত হয়। তাতে দেখা যায়, মিজানুর রহমান ছিলেন হামলাকারীদের একজন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মিজানুর রহমান গতকাল রোববার প্রথম আলোর কাছে হামলার সময় উপস্থিত থাকার কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘তেজগাঁও এলাকার ছাত্রলীগের নেতা হিসেবে ঘটনাস্থলে ছিলাম। তবে হামলায় অংশ নিইনি।’
মিজানুরের দাবি, তাঁর সভাপতি পদ পাওয়ার সঙ্গে ওই হামলার কোনো সম্পর্ক নেই। তিনি বলেন, ‘যাঁরা রাজপথের সক্রিয় কর্মী এবং আন্দোলন-সংগ্রামে থাকেন, তাঁদেরই ছাত্রলীগ ও জননেত্রী শেখ হাসিনা পুরস্কৃত করেন। নিজের ত্যাগের কারণেই সভাপতি হয়েছি।’
এদিকে ছাত্রদলের অভিযোগ, ওই হামলায় নেতৃত্বের পুরস্কার হিসেবেই মিজানুরকে সভাপতি বানানো হয়েছে। ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ইশতিয়াক আহমেদের দাবি, ‘ছাত্রলীগের যে যত বড় সন্ত্রাসী, সে তত বড় নেতা। তারই ধারাবাহিকতায় তথাকথিত কাউন্সিলের মাধ্যমে মিজানুরকে সভাপতি বানানো হয়েছে।’
Comments
Post a Comment