সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড়
তিন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কর্মকাণ্ড নিয়ে সর্বত্রই সমালোচনার ঝড় ওঠে। বাদ যায়নি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও। সকালে গণমাধ্যমে ভোট জালিয়াতির সচিত্র প্রতিবেদন দেখানোর সাথে সাথেই প্রতিক্রিয়া দেখা যায় ফেসবুকে। ব্যবহারকারীরা নির্বাচন কমিশন, পুলিশ প্রশাসন ও সরকারের কর্মকাণ্ডের কঠোর সমালোচনা করেন।
একটি বেসরকারি সংবাদ মাধ্যমের জনপ্রিয় উপস্থাপক মুজাহিদুল ইসলাম শিব্বির তার ফেসবুক ওয়ালে লেখেন, ‘চ্যানেল থেকে বলে রেখেছিল, নির্বাচনী ফলাফল রাতটা লাইভ কাভার করতে। রাতভর লাইভ, উত্তেজনাটাই ষোলোআনা। ২০০৯ থেকেই কয়েকটা রাতভর লাইভই নিজে করছি একুশের পর্দায়। এবার দুপুরে ঘুম থেকে জেগেই দেখি ‘ফলাফল’ প্রকাশিত। আমার চ্যানেল তো আর পারবে না মিথ্যা ফলাফল বর্জন করতে। কিন্তু ব্যক্তি আমি তো চাইলেই পারি সেটা বর্জন করতে। তাই সিদ্ধান্ত......... আজ কোনো নিউজই পড়ব না আমি টিভি পর্দায়। প্রতিবাদটা এভাবেই নিজের জায়গা থেকে শুরু হোক।
একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালের সহকারী বার্তা সম্পাদক বাধন অধিকারী তার ফেসবুক ওয়ালে লিখেছেন, ‘যেভাবে ভোটগ্রহণ দেখেছে সংবাদমাধ্যমগুলো এ পর্যন্ত; তাতে সব সংবাদমাধ্যম মিলে ভোট বর্জন করতে পারে না? পারে না সবাই মিলে ঘোষণা করতে যে; না আমরা এই মিথ্যে নির্বাচনের মিথ্যে ফলাফল কাভার করব না? সর্বাত্মক স্বৈরতন্ত্র ঠেকাতে সংবাদমাধ্যম কি কোনো ভূমিকাই নেবে না?
নির্ঝরীনি নুশরত নামের একজন বেসরকারি স্কুল শিক্ষিকা তার ওয়ালে লিখেছেন ‘আজ প্রথমবারের মতো মনের মধ্যে একটা সুনাগরিক সুনাগরিক ভাব নিয়ে ভোট দিতে গিয়েছিলাম। কিন্তু ভোট না দিয়ে যা দেখে ফিরে এলাম তাতে আর মনে হয় না কখনও ভোট দিতে যেতে ইচ্ছা করবে। এখন মনে হচ্ছে এ দেশে সুনাগরিকের কোনো দরকার নেই। কাকে দোষ দেব সবাই আসলে ক্ষমতা লোভীদের টাকার অপকারসাজি। আর যার ফল সাধারণ জনগণের দুর্ভোগ....’
আল ইমরান নামের একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে আমি ধিক্কার দেই। যে গণতন্ত্র ব্যবস্থায় সরকারদলীয় ক্যাডার ছাড়া অন্য কোনো মানুষ ভোটকেন্দ্রে যেতে পারে না। সেই গণতন্ত্রকে আমি ধিক্কার জানাই। আমি ধিক্কার জানাই ভোটছিনতাই করা গণতন্ত্রকে। যার সবই করছে অবৈধ সরকার। তার সে সরকারের আঙ্গাবহ নির্বাচন কমিশন।
একটি বেসরকারি সংবাদ মাধ্যমের জনপ্রিয় উপস্থাপক মুজাহিদুল ইসলাম শিব্বির তার ফেসবুক ওয়ালে লেখেন, ‘চ্যানেল থেকে বলে রেখেছিল, নির্বাচনী ফলাফল রাতটা লাইভ কাভার করতে। রাতভর লাইভ, উত্তেজনাটাই ষোলোআনা। ২০০৯ থেকেই কয়েকটা রাতভর লাইভই নিজে করছি একুশের পর্দায়। এবার দুপুরে ঘুম থেকে জেগেই দেখি ‘ফলাফল’ প্রকাশিত। আমার চ্যানেল তো আর পারবে না মিথ্যা ফলাফল বর্জন করতে। কিন্তু ব্যক্তি আমি তো চাইলেই পারি সেটা বর্জন করতে। তাই সিদ্ধান্ত......... আজ কোনো নিউজই পড়ব না আমি টিভি পর্দায়। প্রতিবাদটা এভাবেই নিজের জায়গা থেকে শুরু হোক।
একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালের সহকারী বার্তা সম্পাদক বাধন অধিকারী তার ফেসবুক ওয়ালে লিখেছেন, ‘যেভাবে ভোটগ্রহণ দেখেছে সংবাদমাধ্যমগুলো এ পর্যন্ত; তাতে সব সংবাদমাধ্যম মিলে ভোট বর্জন করতে পারে না? পারে না সবাই মিলে ঘোষণা করতে যে; না আমরা এই মিথ্যে নির্বাচনের মিথ্যে ফলাফল কাভার করব না? সর্বাত্মক স্বৈরতন্ত্র ঠেকাতে সংবাদমাধ্যম কি কোনো ভূমিকাই নেবে না?
নির্ঝরীনি নুশরত নামের একজন বেসরকারি স্কুল শিক্ষিকা তার ওয়ালে লিখেছেন ‘আজ প্রথমবারের মতো মনের মধ্যে একটা সুনাগরিক সুনাগরিক ভাব নিয়ে ভোট দিতে গিয়েছিলাম। কিন্তু ভোট না দিয়ে যা দেখে ফিরে এলাম তাতে আর মনে হয় না কখনও ভোট দিতে যেতে ইচ্ছা করবে। এখন মনে হচ্ছে এ দেশে সুনাগরিকের কোনো দরকার নেই। কাকে দোষ দেব সবাই আসলে ক্ষমতা লোভীদের টাকার অপকারসাজি। আর যার ফল সাধারণ জনগণের দুর্ভোগ....’
আল ইমরান নামের একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে আমি ধিক্কার দেই। যে গণতন্ত্র ব্যবস্থায় সরকারদলীয় ক্যাডার ছাড়া অন্য কোনো মানুষ ভোটকেন্দ্রে যেতে পারে না। সেই গণতন্ত্রকে আমি ধিক্কার জানাই। আমি ধিক্কার জানাই ভোটছিনতাই করা গণতন্ত্রকে। যার সবই করছে অবৈধ সরকার। তার সে সরকারের আঙ্গাবহ নির্বাচন কমিশন।
Comments
Post a Comment