ভারত থেকে আনা হবে ২০ কুকুর প্রশিক্ষণ নেবে বিএসএফের কাছে
সীমান্তে হত্যা, চোরাচালানসহ অবৈধ প্রবেশ ঠেকাতে তিনটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবি। প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে, এয়ার উইং গঠনে এয়ারক্রাফট ক্রয়, সীমান্তে সড়ক ও কাঁটাতার স্থাপন এবং মিয়ানমার সীমান্তে লিয়াজোঁ অফিস স্থাপন। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে পিলখানাস্থ বিজিবি সদর দফতরে বিজিবির মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ এ প্রকল্প তিনটির কথা জানান। এ সময় এ বছর ভারত থেকে ২০টি প্রশিক্ষিত কুকুর আনা হবে। প্রকল্পগুলোর প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে ডিজি বলেন, ভারতের বিএসএফের সাথে আমাদের ট্রেনিং এক্সচেঞ্জের সুযোগ রয়েছে। যার আওতায় গত ৬ জানুয়ারি বিএসএফের ১৫ জন কর্মকর্তা ও ২৫ জন সৈনিক আমাদের এখানে ট্রেনিং করে গেছেন। ভারত থেকে ¯œাইপার ডগ কেনা নিয়ে তিনি বলেন, ওই দেশের কুকুরের দাম কম। অন্যান্য দেশের কুকুরের দাম বেশি। ভারত থেকে কেনার পর ওই কুকুর পরিচালনার জন্য প্রশিক্ষণের জন্য ডগ প্রশিক্ষকদের পাঠাবো সে দেশে বিএসএফের কাছে।
বর্ডার লিয়াজোঁ অফিস স্থাপন :
বিজিবির ডিজি জানান, মিয়ানমার সীমান্তে বিজিবির কোন বর্ডার লিয়াজোঁ অফিস না থাকায় সেখান থেকে প্রতিদিন বাংলাদেশে ইয়াবা পাচার হয়ে আসছে, যা দেশ ও জাতির জন্য কল্যাণকর নয়। তাই মিয়ানমার সীমান্তে বর্ডার লিয়াজোঁ অফিস স্থাপন প্রকল্প নিয়ে ইতিমধ্যেই সরকারের কাছে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। অনুমোদনের পর দুদেশের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে মিয়ানমার সীমান্তের জন্য চট্টগ্রাম বা কক্সবাজারের কোথাও লিয়াজোঁ অফিস করা হবে।
এয়ার উইং গঠন :
সীমান্তে এমন কিছু দুর্গম জায়গা আছে, যেখানে গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায় না। হেঁটে যেতে গেলেও লম্বা সময়ের ব্যাপার। তাই ওইসব এলাকায় সার্বক্ষণিক হেলিকপ্টার থেকে টহল দেয়া প্রয়োজন। এজন্য এয়ারক্রাফট প্রকল্পের ফাইলও মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এই প্রকল্পে চারটি হেলিকপ্টার কেনার কথা বলা হয়েছে। এর দুটি সার্বক্ষণিক টহল দেবে, আর দুটি স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এর আগে বিজিবির এয়ার উইংয়ের গঠন হবে।
সীমান্তে রাস্তা তৈরি ও কাঁটাতার :
সীমান্তের পথ অনেক লম্বা ও দুর্গম। তাই যখন তখন বিজিবি সদস্যরা সেখানে টহলে যেতে পারে না । যখন টহল দেয় তখন চোরাকারবারিরা ঝোপের আঁড়ালে লুকিয়ে থাকে। পরে আবার বের হয়ে চোরাচালানে লিপ্ত হয়। চোরাচালান বন্ধে সীমান্তে কঁাঁটাতারের বেড়া থাকা প্রয়োজন। এটা থাকলে বিজিবি সদস্যরা টহল দিয়ে চলে গেলেও পেছন থেকে কেউ চোরাচালান করার চেষ্টা করলেও সেটা বোঝা যাবে। রাস্তা থাকলেও চোখে পড়বে চোরাচালানিদের আনাগোনা।
আসছে ২০ প্রশিক্ষিত কুকুর :
ভারত থেকে ২০টি প্রশিক্ষিত কুকুর আনা হচ্ছে জানিয়ে বিজিবির ডিজি বলেন, ফল বা পিঁয়াজের বস্তার ভেতরে অস্ত্র ও মাদক আনা হয়ে থাকে। কিন্তু সীমাবদ্ধতার কারণে আমাদের পক্ষে সবগুলো ট্রাক তল্লাশি করা সম্ভব হয় না। এ জন্য প্রয়োজন প্রশিক্ষিত কুকুর, মোবাইল স্ক্যানার। তাই ভারত থেকে ২০টি প্রশিক্ষিত কুকুর আনার জন্য মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করা হয়েছে। কুকুরগুলো সীমান্তে চোরাচালানের পণ্য বের করবে। ফেন্সিডিল ধরবে।
বর্ডার লিয়াজোঁ অফিস স্থাপন :
বিজিবির ডিজি জানান, মিয়ানমার সীমান্তে বিজিবির কোন বর্ডার লিয়াজোঁ অফিস না থাকায় সেখান থেকে প্রতিদিন বাংলাদেশে ইয়াবা পাচার হয়ে আসছে, যা দেশ ও জাতির জন্য কল্যাণকর নয়। তাই মিয়ানমার সীমান্তে বর্ডার লিয়াজোঁ অফিস স্থাপন প্রকল্প নিয়ে ইতিমধ্যেই সরকারের কাছে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। অনুমোদনের পর দুদেশের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে মিয়ানমার সীমান্তের জন্য চট্টগ্রাম বা কক্সবাজারের কোথাও লিয়াজোঁ অফিস করা হবে।
এয়ার উইং গঠন :
সীমান্তে এমন কিছু দুর্গম জায়গা আছে, যেখানে গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায় না। হেঁটে যেতে গেলেও লম্বা সময়ের ব্যাপার। তাই ওইসব এলাকায় সার্বক্ষণিক হেলিকপ্টার থেকে টহল দেয়া প্রয়োজন। এজন্য এয়ারক্রাফট প্রকল্পের ফাইলও মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এই প্রকল্পে চারটি হেলিকপ্টার কেনার কথা বলা হয়েছে। এর দুটি সার্বক্ষণিক টহল দেবে, আর দুটি স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এর আগে বিজিবির এয়ার উইংয়ের গঠন হবে।
সীমান্তে রাস্তা তৈরি ও কাঁটাতার :
সীমান্তের পথ অনেক লম্বা ও দুর্গম। তাই যখন তখন বিজিবি সদস্যরা সেখানে টহলে যেতে পারে না । যখন টহল দেয় তখন চোরাকারবারিরা ঝোপের আঁড়ালে লুকিয়ে থাকে। পরে আবার বের হয়ে চোরাচালানে লিপ্ত হয়। চোরাচালান বন্ধে সীমান্তে কঁাঁটাতারের বেড়া থাকা প্রয়োজন। এটা থাকলে বিজিবি সদস্যরা টহল দিয়ে চলে গেলেও পেছন থেকে কেউ চোরাচালান করার চেষ্টা করলেও সেটা বোঝা যাবে। রাস্তা থাকলেও চোখে পড়বে চোরাচালানিদের আনাগোনা।
আসছে ২০ প্রশিক্ষিত কুকুর :
ভারত থেকে ২০টি প্রশিক্ষিত কুকুর আনা হচ্ছে জানিয়ে বিজিবির ডিজি বলেন, ফল বা পিঁয়াজের বস্তার ভেতরে অস্ত্র ও মাদক আনা হয়ে থাকে। কিন্তু সীমাবদ্ধতার কারণে আমাদের পক্ষে সবগুলো ট্রাক তল্লাশি করা সম্ভব হয় না। এ জন্য প্রয়োজন প্রশিক্ষিত কুকুর, মোবাইল স্ক্যানার। তাই ভারত থেকে ২০টি প্রশিক্ষিত কুকুর আনার জন্য মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করা হয়েছে। কুকুরগুলো সীমান্তে চোরাচালানের পণ্য বের করবে। ফেন্সিডিল ধরবে।
This comment has been removed by the author.
ReplyDeleteBARKING DOG SELDOMBITE
ReplyDelete