হাছান মাহমুদকে স্মরণকালের শ্রেষ্ঠ বেয়াদব বলে অভিহিত করে তার কঠোর সমালোচনা করেছিলেন সাজেদা চৌধুরী।
আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদকে তিরস্কারের এক দিন পর তারই প্রশংসা করলেন দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী।
মঙ্গলবার সকালে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের প্রচার ও প্রকাশনা উপপরিষদের এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় সেখানে আরো উপস্থিত ছিলেন দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ এবং উপ-প্রচার সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এস এম কামাল, সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ।
বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী বলেন, প্রচার ও প্রকাশনা সেলে হাছান মাহমুদ ও অসীম কুমার উকিল খুব ভালো কাজ করছে। তারা আমাকে তাদের প্রোগ্রামে ডেকেছে, এ জন্য আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই। আমি আশা করিনি এখানে আপনাদের (সাংবাদিকদের) এতজনকে পাব।
এর আগে গত রোববার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের এক সভায় হাছান মাহমুদকে স্মরণকালের শ্রেষ্ঠ বেয়াদব বলে অভিহিত করে তার কঠোর সমালোচনা করেছিলেন সাজেদা চৌধুরী।
সেদিন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনের পশ্চিম দিকে স্বেচ্ছাসেবক লীগের সমাবেশে বক্তব্য রাখছিলেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। অপরদিকে পূর্বপাশে মোটরচালক লীগের সমাবেশে বক্তব্য রাখছিলেন হাছান মাহমুদ। দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে এই দুটি সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছিল।
সমাবেশ চলাকালে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী হাছান মাহমুদের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন, ওর মতো বেয়াদব আমি আর দেখি নাই। সে স্মরণকালের শ্রেষ্ঠ বেয়াদব।
এ সময় দলে হাছান মাহমুদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সংসদ উপনেতা। তিনি হাছান মাহমুদকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন, উনি কে? কী ছিলেন? মুক্তিযুদ্ধের সময় কোথায় ছিলেন? আমি জানি। কীভাবে উনি নেতা হয়েছেন, তাও জানি। এই ধরনের আস্ফাালন আমি আমার রাজনৈতিক জীবনে দেখিনি। এখন নতুন নতুন নেতা জন্মে বেয়াদবি শুরু করেছে। রাইজিং বিডি
মঙ্গলবার সকালে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের প্রচার ও প্রকাশনা উপপরিষদের এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় সেখানে আরো উপস্থিত ছিলেন দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ এবং উপ-প্রচার সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এস এম কামাল, সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ।
বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী বলেন, প্রচার ও প্রকাশনা সেলে হাছান মাহমুদ ও অসীম কুমার উকিল খুব ভালো কাজ করছে। তারা আমাকে তাদের প্রোগ্রামে ডেকেছে, এ জন্য আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই। আমি আশা করিনি এখানে আপনাদের (সাংবাদিকদের) এতজনকে পাব।
এর আগে গত রোববার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের এক সভায় হাছান মাহমুদকে স্মরণকালের শ্রেষ্ঠ বেয়াদব বলে অভিহিত করে তার কঠোর সমালোচনা করেছিলেন সাজেদা চৌধুরী।
সেদিন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনের পশ্চিম দিকে স্বেচ্ছাসেবক লীগের সমাবেশে বক্তব্য রাখছিলেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। অপরদিকে পূর্বপাশে মোটরচালক লীগের সমাবেশে বক্তব্য রাখছিলেন হাছান মাহমুদ। দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে এই দুটি সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছিল।
সমাবেশ চলাকালে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী হাছান মাহমুদের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন, ওর মতো বেয়াদব আমি আর দেখি নাই। সে স্মরণকালের শ্রেষ্ঠ বেয়াদব।
এ সময় দলে হাছান মাহমুদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সংসদ উপনেতা। তিনি হাছান মাহমুদকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন, উনি কে? কী ছিলেন? মুক্তিযুদ্ধের সময় কোথায় ছিলেন? আমি জানি। কীভাবে উনি নেতা হয়েছেন, তাও জানি। এই ধরনের আস্ফাালন আমি আমার রাজনৈতিক জীবনে দেখিনি। এখন নতুন নতুন নেতা জন্মে বেয়াদবি শুরু করেছে। রাইজিং বিডি
Comments
Post a Comment