, রাসুল (সা.) ও হজের বিরুদ্ধে জঘন্য বক্তব্য দেয়ার পর এই মন্ত্রী নিঃসন্দেহে ইসলাম থেকে খারিজ ও মুরতাদ হয়ে গেছেন।
লতিফ সিদ্দিকীর ফাঁসি এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে সারা দেশে সিরিজ বিক্ষোভ সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিভিন্ন ইসলামপন্থি সংগঠন। তারা বলছেন, জঘন্যতম এই অপরাধের কারণে লতিফ সিদ্দিকী ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে গেছেন। ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে খোদ সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। একই রকম প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদ, সরকারের সমর্থক ইসলামী ঐক্যজোট লতিফ সিদ্দিকীর শাস্তি দাবি করছে। লতিফ সিদ্দিকীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছে সরকারদলীয় জোটের শরিক বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন। তার কঠোর বিচারের দাবিতে দেশবাসীকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব হাফেজ মুহাম্মদ জুনায়েদ বাবুনগরী। লতিফ সিদ্দিকীর অপসারণের খবরে আনন্দ মিছিল হয়েছে তার নিজ জেলা টাঙ্গাইলে।
গতকাল এক বিবৃতিতে হেফাজত মহাসচিব বলেন, রাসুল (সা.) ও হজের বিরুদ্ধে জঘন্য বক্তব্য দেয়ার পর এই মন্ত্রী নিঃসন্দেহে ইসলাম থেকে খারিজ ও মুরতাদ হয়ে গেছেন। কারণ, হজ ইসলামের মূল ভিত্তি বা অন্যতম একটি রোকন। এ বিধানকে ব্যঙ্গ করে লতিফ সিদ্দিকী আল্লাহ এবং রাসুলের সঙ্গে বেয়াদবি করেছেন। হেফাজত মহাসচিব অবিলম্বে এই বেঈমান ও মুরতাদকে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে বলেন, অন্যথায় দেশের কোটি কোটি নবীপ্রেমিক তৌহিদী জনতা দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবে। তার এই উদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্যে ধর্মপ্রাণ জনতা চুপ করে বসে থাকবে না। এদিকে নবী-রাসুল ও ধর্ম অবমাননাকারীদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের আইন প্রণয়নের দাবিতে ঢাকা মহানগর হেফাজত আগামীকাল বাদ জোহর বায়তুল মোকাররম উত্তর গেট থেকে বিক্ষোভ মিছিলের ঘোষণা দিয়েছে। এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এই কর্মসূচি দেয়া হয়।
ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী লতিফ সিদ্দিকীর বল্গাহীন, ঔদ্ধত্যপূর্ণ, ব্যঙ্গাত্মক উক্তির ক্ষোভ ও নিন্দা করে বলেন, মুসলমান নামধারী মোনাফেক মন্ত্রীর এই বক্তব্য ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান স্বল্পতারই পরিচায়ক। তিনি লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। খেলাফত আন্দোলন আমীর মাওলানা শাহ্ আহমাদুল্লাহ আশরাফ বলেছেন, লতিফ সিদ্দিকী তার বক্তব্যের দ্বারা নিজেকে মুরতাদ ঘোষণা করেছেন। এই ধরনের আত্মস্বীকৃত মুরতাদদেরকে রাষ্ট্রদ্রোহীদের মতো মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হবে। অন্যথায় জনগণ সরকার অচল করে দেবে। মাওলানা আশরাফ বলেন, লতিফ সিদ্দিকীর এই বক্তব্য মহাজোট সরকারের আত্মপ্রকৃতি। যে সরকার সংবিধান থেকে সর্বশক্তিমান আল্লাহতায়ালার উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসকে মুছে দিয়ে শয়তানের প্ররোচনায় কথিত ধর্মনিরপেক্ষতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে তাদের থেকে এই ধরনের ধর্মবিদ্বেষী বক্তব্য আশ্চর্যজনক নয়।
লতিফ সিদ্দিকীর গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে আজ বাদ আসর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরীর উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দেয়া হয়েছে। ইসলামী আন্দোলনের আমীর মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করীম (পীর চরমোনাই) বলেন, লতিফ সিদ্দিকী আপত্তিকর বক্তব্য দিয়ে বিশ্বের সকল মুসলমানের হৃদয়ে কুঠারাঘাত করেছেন। তার এই বক্তব্যে সকল মুসলমান মর্মাহত, ব্যথিত। তিনি এর আগেও ইসলামী রাজনীতি নিয়ে অশালীন মন্তব্য করেছেন। অবিলম্বে এই নাস্তিককে ইসলামের উপর আঘাত করার দায়ে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে ব্যর্থ হলে দেশময় তীব্র আন্দোলনের দাবানল জ্বলে উঠবে। পীর চরমোনাই বলেন, আমরা আগে থেকেই সরকারকে হুঁশিয়ার করে বলেছিলাম নৌকায় নাস্তিক-মুরতাদরা উঠেছে। তাদেরকে নৌকা থেকে না নামালে নৌকা একবার ডুবলে আজীবনের জন্য আর ভাসবে না। দেশের শীর্ষ উলামায়ে কেরাম এক বিবৃতিতে বলেছেন, সরকারের বহিষ্কৃত মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীর অপরাধ ক্ষমার অযোগ্য। তাকে মন্ত্রিসভা থেকে বহিষ্কার করলেই চলবে না, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়ে বিশ্ব মুসলিমকে শান্ত করতে হবে। নচেৎ ইসলামপ্রিয় তৌহিদী জনতা তাকে বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে সালমান রুশদী ও তাসলিমা নাসরিনের ভাগ্য বরণ করতে বাধ্য করবে। শীর্ষ উলামায়ে কেরাম কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন- ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে, তাকে নিঃশর্তভাবে জাতির সামনে তওবা করতে হবে। অন্যথায় হরতাল- অবরোধ সহ কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা দেয়া হবে।
গতকাল এক বিবৃতিতে হেফাজত মহাসচিব বলেন, রাসুল (সা.) ও হজের বিরুদ্ধে জঘন্য বক্তব্য দেয়ার পর এই মন্ত্রী নিঃসন্দেহে ইসলাম থেকে খারিজ ও মুরতাদ হয়ে গেছেন। কারণ, হজ ইসলামের মূল ভিত্তি বা অন্যতম একটি রোকন। এ বিধানকে ব্যঙ্গ করে লতিফ সিদ্দিকী আল্লাহ এবং রাসুলের সঙ্গে বেয়াদবি করেছেন। হেফাজত মহাসচিব অবিলম্বে এই বেঈমান ও মুরতাদকে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে বলেন, অন্যথায় দেশের কোটি কোটি নবীপ্রেমিক তৌহিদী জনতা দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবে। তার এই উদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্যে ধর্মপ্রাণ জনতা চুপ করে বসে থাকবে না। এদিকে নবী-রাসুল ও ধর্ম অবমাননাকারীদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের আইন প্রণয়নের দাবিতে ঢাকা মহানগর হেফাজত আগামীকাল বাদ জোহর বায়তুল মোকাররম উত্তর গেট থেকে বিক্ষোভ মিছিলের ঘোষণা দিয়েছে। এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এই কর্মসূচি দেয়া হয়।
ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী লতিফ সিদ্দিকীর বল্গাহীন, ঔদ্ধত্যপূর্ণ, ব্যঙ্গাত্মক উক্তির ক্ষোভ ও নিন্দা করে বলেন, মুসলমান নামধারী মোনাফেক মন্ত্রীর এই বক্তব্য ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান স্বল্পতারই পরিচায়ক। তিনি লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। খেলাফত আন্দোলন আমীর মাওলানা শাহ্ আহমাদুল্লাহ আশরাফ বলেছেন, লতিফ সিদ্দিকী তার বক্তব্যের দ্বারা নিজেকে মুরতাদ ঘোষণা করেছেন। এই ধরনের আত্মস্বীকৃত মুরতাদদেরকে রাষ্ট্রদ্রোহীদের মতো মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হবে। অন্যথায় জনগণ সরকার অচল করে দেবে। মাওলানা আশরাফ বলেন, লতিফ সিদ্দিকীর এই বক্তব্য মহাজোট সরকারের আত্মপ্রকৃতি। যে সরকার সংবিধান থেকে সর্বশক্তিমান আল্লাহতায়ালার উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসকে মুছে দিয়ে শয়তানের প্ররোচনায় কথিত ধর্মনিরপেক্ষতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে তাদের থেকে এই ধরনের ধর্মবিদ্বেষী বক্তব্য আশ্চর্যজনক নয়।
লতিফ সিদ্দিকীর গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে আজ বাদ আসর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরীর উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দেয়া হয়েছে। ইসলামী আন্দোলনের আমীর মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করীম (পীর চরমোনাই) বলেন, লতিফ সিদ্দিকী আপত্তিকর বক্তব্য দিয়ে বিশ্বের সকল মুসলমানের হৃদয়ে কুঠারাঘাত করেছেন। তার এই বক্তব্যে সকল মুসলমান মর্মাহত, ব্যথিত। তিনি এর আগেও ইসলামী রাজনীতি নিয়ে অশালীন মন্তব্য করেছেন। অবিলম্বে এই নাস্তিককে ইসলামের উপর আঘাত করার দায়ে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে ব্যর্থ হলে দেশময় তীব্র আন্দোলনের দাবানল জ্বলে উঠবে। পীর চরমোনাই বলেন, আমরা আগে থেকেই সরকারকে হুঁশিয়ার করে বলেছিলাম নৌকায় নাস্তিক-মুরতাদরা উঠেছে। তাদেরকে নৌকা থেকে না নামালে নৌকা একবার ডুবলে আজীবনের জন্য আর ভাসবে না। দেশের শীর্ষ উলামায়ে কেরাম এক বিবৃতিতে বলেছেন, সরকারের বহিষ্কৃত মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীর অপরাধ ক্ষমার অযোগ্য। তাকে মন্ত্রিসভা থেকে বহিষ্কার করলেই চলবে না, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়ে বিশ্ব মুসলিমকে শান্ত করতে হবে। নচেৎ ইসলামপ্রিয় তৌহিদী জনতা তাকে বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে সালমান রুশদী ও তাসলিমা নাসরিনের ভাগ্য বরণ করতে বাধ্য করবে। শীর্ষ উলামায়ে কেরাম কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন- ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে, তাকে নিঃশর্তভাবে জাতির সামনে তওবা করতে হবে। অন্যথায় হরতাল- অবরোধ সহ কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা দেয়া হবে।
Comments
Post a Comment