একমাত্র রাষ্ট্র যার কোনো চিহ্নিত সীমান্ত নেই


ইসরাইল ১৯৬৭ সালের সীমান্তে ফিরে যেতে রাজি হয়েছে বলে বিভিন্ন মিডিয়ায় খবর প্রকাশিত হয়েছে। এর ফলে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের পথ সুগম হবে। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের উদ্ধৃতি দিয়েই এখবর প্রকাশিত হয়েছে। তবে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দাবি করেছেন, তা সত্য নয়। তবে তিনি মাহমুদ আব্বাসের সাথে অতি সম্প্রতি তার গোপন বৈঠক হওয়ার কথাটি অস্বীকার করেননি।
বৃহস্পতিবার রাতে ফিলিস্তিন টিভিকে দেয়া সাক্ষাতকারে মাহমুদ আব্বাস বলেছেন, ১৯৬৭ সালের যুদ্ধে ইসরাইল যেসব স্থান দখল করেছিল, সেসব স্থান থেকে সরে যেতে সম্মত হয়েছেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। ইসরাইলি প্রত্যাহারের পর সেখানে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হবে।
তিনি বলেন, তিনি ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের সীমান্ত চিহ্নিত করার দাবি জানিয়েছেন। ইসরাইল যদি তাতে সম্মত না হয়, তবে ‘যা করার দরকার হয় তা আমরা করব?’ তিনি এর মাধ্যমে বিষয়টি আন্তর্জাতিক পরিম-লে নিয়ে যাওয়ার প্রচ্ছন্ন  হুমকি দিয়েছেন বলে টাইমস অব ইসরাইল জানিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা এ, বি ও সি এলাকা নিয়ে আলোচনা করব না। আমাদের সুনির্দিষ্ট সীমানা দরকার। বিশ্বে ইসরাইল একমাত্র রাষ্ট্র যার কোনো চিহ্নিত সীমান্ত নেই।’
মাহমুদ আব্বাস বলেন, ‘আমরা এক দিন, এক সপ্তাহ বা এক মাস অপেক্ষা করতে প্রস্তুত। কিন্তু ২০ বছর নয়।
তিনি জানান, সায়েব ইরাকাত ও মাজিদ ফারাজ সীমান্ত নিয়ে আলোচনার জন্য মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির সাথে বৈঠক করবেন। তবে কবে এই বৈঠক হবে তা তিনি বলেননি।
তিনি বলেন, ‘তারা যদি রাজি হয়, তবে আমরা আমরা আমাদের সীমান্ত নিয়ে স্বাধীন হব। ইসরাইল দুই বছর পর পর আমাদের ওপর হামলা চালাবে, তা আমরা মেনে নেব না।’
তিনি আরো বলেন, ফিলিস্তিনিরা কখনো তাদের ওপর পরিচালিত ইসরাইলি অপরাধকে ক্ষমা করবে না, ভুলে যাবে না।
তবে নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, প্রাক-১৯৬৭ রেখার ভিত্তিতে আলোচনার কথা অস্বীকার করেছেন।
ইসরাইল ১৯৬৭ সালের সীমান্তে ফিরে যেতে রাজি হয়েছে বলে বিভিন্ন মিডিয়ায় খবর প্রকাশিত হয়েছে। এর ফলে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের পথ সুগম হবে। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের উদ্ধৃতি দিয়েই এখবর প্রকাশিত হয়েছে। তবে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দাবি করেছেন, তা সত্য নয়। তবে তিনি মাহমুদ আব্বাসের সাথে অতি সম্প্রতি তার গোপন বৈঠক হওয়ার কথাটি অস্বীকার করেননি।
বৃহস্পতিবার রাতে ফিলিস্তিন টিভিকে দেয়া সাক্ষাতকারে মাহমুদ আব্বাস বলেছেন, ১৯৬৭ সালের যুদ্ধে ইসরাইল যেসব স্থান দখল করেছিল, সেসব স্থান থেকে সরে যেতে সম্মত হয়েছেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। ইসরাইলি প্রত্যাহারের পর সেখানে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হবে।
তিনি বলেন, তিনি ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের সীমান্ত চিহ্নিত করার দাবি জানিয়েছেন। ইসরাইল যদি তাতে সম্মত না হয়, তবে ‘যা করার দরকার হয় তা আমরা করব?’ তিনি এর মাধ্যমে বিষয়টি আন্তর্জাতিক পরিম-লে নিয়ে যাওয়ার প্রচ্ছন্ন  হুমকি দিয়েছেন বলে টাইমস অব ইসরাইল জানিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা এ, বি ও সি এলাকা নিয়ে আলোচনা করব না। আমাদের সুনির্দিষ্ট সীমানা দরকার। বিশ্বে ইসরাইল একমাত্র রাষ্ট্র যার কোনো চিহ্নিত সীমান্ত নেই।’
মাহমুদ আব্বাস বলেন, ‘আমরা এক দিন, এক সপ্তাহ বা এক মাস অপেক্ষা করতে প্রস্তুত। কিন্তু ২০ বছর নয়।
তিনি জানান, সায়েব ইরাকাত ও মাজিদ ফারাজ সীমান্ত নিয়ে আলোচনার জন্য মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির সাথে বৈঠক করবেন। তবে কবে এই বৈঠক হবে তা তিনি বলেননি।
তিনি বলেন, ‘তারা যদি রাজি হয়, তবে আমরা আমরা আমাদের সীমান্ত নিয়ে স্বাধীন হব। ইসরাইল দুই বছর পর পর আমাদের ওপর হামলা চালাবে, তা আমরা মেনে নেব না।’
তিনি আরো বলেন, ফিলিস্তিনিরা কখনো তাদের ওপর পরিচালিত ইসরাইলি অপরাধকে ক্ষমা করবে না, ভুলে যাবে না।
তবে নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, প্রাক-১৯৬৭ রেখার ভিত্তিতে আলোচনার কথা অস্বীকার করেছেন।
ত্রাণসামগ্রী নিয়ে গাজায় পৌঁছেছে তুর্কি রেড ক্রিসেন্ট। সংবাদ সংস্থা আনাদলু  জানিয়েছে, ফিলিস্তিনি রেড ক্রিসেন্টের কাছে সেসব সামগ্রী  ইতোমধ্যেই হস্তান্তর করা হয়েছে।
 
তুর্কি রেড ক্রিসেন্টের একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থাটি বলছে, রাফা ক্রসিং দিয়ে গাজায় প্রবেশ করেছে এই ত্রাণসামগ্রী।
 
আবু মাতার নামে রেড ক্রিসেন্টের ওই কর্মকর্তা বলেন, মানবিক সাহায্যের ছোট একটি অংশ  রাফা দিয়ে গাজায় পাঠানো হয়েছে। খুব শিগগিরই আরো বেশি সামগ্রী ইসরাইল-গাজা ক্রসিং দিয়ে পাঠানো হবে।

ওই কর্মকর্তা আরো জানান, গাজায় ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তার জন্য বড় অংকের টাকা সংগ্রহ করেছে তুরস্ক। সে টাকা দিয়ে গাজা বা অন্য যে কোনো জায়গা থেকে সাহায্য সামগ্রী কিনে  ইসরাইলি হামলার সময় উদ্বাস্তু বা ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে বণ্টন করা হবে
 

Comments