আমাদেরকে আল-আকসা এবং জেরুসালেমে পৌঁছার পথ বাতলে দিয়েছে
গাজার ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন নেতারা মনে করছেন, ইসরাইলকে যুদ্ধবিরতিতে
সম্মত করতে বাধ্য করার মাধ্যমে তারা যুদ্ধের নতুন পর্যায়ে পৌঁছেছেন। এখন
তাদের পরবর্তী টার্গেট হলো জেরুসালেমের আল-আকসা মসজিদ মুক্ত করা।
দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধবিরতির পর হামাস নেতারা এখন বাঙ্কার থেকে বের হতে শুরু
করেছেন।
সিনিয়র হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া বুধবার রাতে প্রায় দেড় মাসের মধ্যে প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে আসেন। তিনি একটি বিজয় মিছিলে বলেন, ‘শহিদের রক্তেই এই বিজয় অর্জিত হয়েছে। তারাই এই জয়ের প্রতীক।’
এর আগে হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসেম ব্রিগেড বিজয় মিছিল বের করে। এতে আল-কাসেম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু ওবায়দা বলেন, এখন আমাদের আল-আকসা মসজিদ মুক্ত করা এবং প্রত্যাবর্তন অনেক কাছাকাছি এসে গেছে। আজকের এতিমরা বড় হয়ে প্রতিরোধ আন্দোলনে যোগ দেবে।
মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টা থেকে ইসরাইলের সাথে যুদ্ধবিরত হয়। হামাস এটাকে দুর্দান্ত বিজয় হিসেবে অভিহিত করেছে।
হামাসের মুখপাত্র ফাউজি বারহম মিডিয়াকে বলেছেন, ভবিষ্যতে প্রতিরোধ আন্দোলন জেরুসালেমে যাবে, বর্তমান যুদ্ধ আমাদেরকে আল-আকসা এবং জেরুসালেমে পৌঁছার পথ বাতলে দিয়েছে।
তিনি বলেন, আজ আমরা ইসরাইলিদের বলতে পারছি যে হামাসের সিদ্ধান্তের কারণে (নেতানিয়াহুর নয়) তোমরা বাড়ি ফিরতে পারছ।
তবে ইসরাইল দাবি করছে, তারাই জয় পেয়েছে। ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, এবার হামাস যত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, আগে কখনো হয়নি।
এদিকে বিশ্বনেতারা গাজা পুনর্গঠনে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। জাতিসঙ্ঘ মহাসচিব বান কি-মুন আলোচনার মাধ্যমে ফিলিস্তিনি ইস্যু সমাধানের আহ্বান জানিয়েছেন
সিনিয়র হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া বুধবার রাতে প্রায় দেড় মাসের মধ্যে প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে আসেন। তিনি একটি বিজয় মিছিলে বলেন, ‘শহিদের রক্তেই এই বিজয় অর্জিত হয়েছে। তারাই এই জয়ের প্রতীক।’
এর আগে হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসেম ব্রিগেড বিজয় মিছিল বের করে। এতে আল-কাসেম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু ওবায়দা বলেন, এখন আমাদের আল-আকসা মসজিদ মুক্ত করা এবং প্রত্যাবর্তন অনেক কাছাকাছি এসে গেছে। আজকের এতিমরা বড় হয়ে প্রতিরোধ আন্দোলনে যোগ দেবে।
মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টা থেকে ইসরাইলের সাথে যুদ্ধবিরত হয়। হামাস এটাকে দুর্দান্ত বিজয় হিসেবে অভিহিত করেছে।
হামাসের মুখপাত্র ফাউজি বারহম মিডিয়াকে বলেছেন, ভবিষ্যতে প্রতিরোধ আন্দোলন জেরুসালেমে যাবে, বর্তমান যুদ্ধ আমাদেরকে আল-আকসা এবং জেরুসালেমে পৌঁছার পথ বাতলে দিয়েছে।
তিনি বলেন, আজ আমরা ইসরাইলিদের বলতে পারছি যে হামাসের সিদ্ধান্তের কারণে (নেতানিয়াহুর নয়) তোমরা বাড়ি ফিরতে পারছ।
তবে ইসরাইল দাবি করছে, তারাই জয় পেয়েছে। ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, এবার হামাস যত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, আগে কখনো হয়নি।
এদিকে বিশ্বনেতারা গাজা পুনর্গঠনে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। জাতিসঙ্ঘ মহাসচিব বান কি-মুন আলোচনার মাধ্যমে ফিলিস্তিনি ইস্যু সমাধানের আহ্বান জানিয়েছেন
Comments
Post a Comment