গোল্ডেন বোল্ট ;‘চলো দৌড়াই.....
উসাইন
বোল্ট কোনো দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করলে বাকি প্রতিযোগীরা ট্র্যাকে
আসেন দ্বিতীয় স্থানটার জন্য। ২০০৮ সাল থেকে এটাই যেন অ্যাথলেটিকস জগতের
অঘোষিত প্রথা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ১০০ ও ২০০ মিটার দৌড়ের বিশ্বরেকর্ড গড়ে
পেয়েছেন দ্রুততম মানবের খেতাব। এ সময়ের অন্য সেরা স্প্রিন্টাররা বোল্টকে
চ্যালেঞ্জ জানানোর সাহস কখনোই পাননি। কিন্তু সেই অকল্পনীয় কাজটাই করেছেন
জাপানের নাগরিক হিদেকিচি মিয়াজাকি। ভদ্রলোকের বয়স শুনলে ভিরমি খেলেও খেতে
পারেন। তাঁর বয়স ‘মাত্র’ ১০৩ বছর!
বোল্টের বয়স এখন ২৮। আর কয়েক বছর পরেই পেশাদারি দৌড় থেকে অবসর নেওয়ার কথা চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছেন এই জ্যামাইকান অ্যাথলেট। কিন্তু জাপানের মিয়াজাকি দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া শুরুই করেছেন ৯২ নম্বর বয়সে। জাপানে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয় বৃদ্ধদের দৌড় প্রতিযোগিতা। ২০১০ সালে শতবর্ষীদের ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছিলেন মিয়াজাকি।
শতবর্ষীদের মধ্যে সবচেয়ে কম সময়ে (২৩.৮২ সেকেন্ড) দৌড় শেষ করার বিশ্বরেকর্ডটিও আছে মিয়াজাকির দখলে। সবাই তাঁকে ডাকে ‘গোল্ডেন বোল্ট’ নামে। ১০০ বছর পেরিয়ে গেলেও মিয়াজাকি যেন এখনো তরুণ। বোল্টকে রীতিমতো চ্যালেঞ্জই জানিয়ে বসেছেন তিনি। বেশ দৃঢ়তার সঙ্গেই বোল্টকে উদ্দেশ করে বলেছেন, ‘চলো দৌড়াই।’
বোল্ট এই শতবর্ষী বৃদ্ধের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করবেন কি না, সেটা বলার উপায় নেই। তবে দীর্ঘায়ু পেতে হলে মিয়াজাকির পরামর্শ মন দিয়েই শোনা উচিত তাঁর। এই বয়সে দৌড়ানোর শক্তি কীভাবে পান—এমন প্রশ্নের জবাবে মিয়াজাকি বলেন, ‘আমি আমার স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখি। শরীরের গড়ন ঠিক রাখি। আর চেষ্টা করি শৃঙ্খলাবদ্ধ ও সুস্থ থাকতে। এগুলো সবার জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি উসাইন বোল্টের জন্যও।’ মিয়াজাকি জানিয়েছেন, তিনি একটি বিশেষ খাবার প্রতিদিন নিয়ম করেই খান আর সেটা হলো মেয়ের হাতে বানানো কমলালেবুর জ্যাম। আরও একটি বিষয়ও তাঁর দীর্ঘায়ুর রহস্য, ‘আমি সব সময়ই নিজের মস্তিষ্ককে দুশ্চিন্তা থেকে দূরে রাখি। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
১০৩ বছর বয়সে একজন বৃদ্ধের স্বপ্ন আর কতটুকুই বা অবশিষ্ট থাকতে পারে। কিন্তু মিয়াজাকি এখনো স্বপ্ন দেখে যান নিরন্তর। দৌড়-টৌড় থামিয়ে ঘরে বিশ্রাম নেওয়া আর মৃত্যুর প্রহর গোনা তাঁর ধাতে নেই। লক্ষ্য স্থির করেছেন, ১০৫-১০৯ বছর বয়সী ক্যাটাগরির জয়টাও নিজের করালগত করার, ‘এই মুহূর্তে আমার লক্ষ্য একটাই। আগামী মাসেই আমার বয়স ১০৪ পূর্ণ করছে। সেটা কোনো সমস্যা নয়। পরবর্তী ক্যাটাগরির দৌড়ে জয়ী হয়েই আমি সেই লক্ষ্য পূরণ করতে চাই।’ সূত্র: এএফপি
বোল্টের বয়স এখন ২৮। আর কয়েক বছর পরেই পেশাদারি দৌড় থেকে অবসর নেওয়ার কথা চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছেন এই জ্যামাইকান অ্যাথলেট। কিন্তু জাপানের মিয়াজাকি দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া শুরুই করেছেন ৯২ নম্বর বয়সে। জাপানে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয় বৃদ্ধদের দৌড় প্রতিযোগিতা। ২০১০ সালে শতবর্ষীদের ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছিলেন মিয়াজাকি।
শতবর্ষীদের মধ্যে সবচেয়ে কম সময়ে (২৩.৮২ সেকেন্ড) দৌড় শেষ করার বিশ্বরেকর্ডটিও আছে মিয়াজাকির দখলে। সবাই তাঁকে ডাকে ‘গোল্ডেন বোল্ট’ নামে। ১০০ বছর পেরিয়ে গেলেও মিয়াজাকি যেন এখনো তরুণ। বোল্টকে রীতিমতো চ্যালেঞ্জই জানিয়ে বসেছেন তিনি। বেশ দৃঢ়তার সঙ্গেই বোল্টকে উদ্দেশ করে বলেছেন, ‘চলো দৌড়াই।’
বোল্ট এই শতবর্ষী বৃদ্ধের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করবেন কি না, সেটা বলার উপায় নেই। তবে দীর্ঘায়ু পেতে হলে মিয়াজাকির পরামর্শ মন দিয়েই শোনা উচিত তাঁর। এই বয়সে দৌড়ানোর শক্তি কীভাবে পান—এমন প্রশ্নের জবাবে মিয়াজাকি বলেন, ‘আমি আমার স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখি। শরীরের গড়ন ঠিক রাখি। আর চেষ্টা করি শৃঙ্খলাবদ্ধ ও সুস্থ থাকতে। এগুলো সবার জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি উসাইন বোল্টের জন্যও।’ মিয়াজাকি জানিয়েছেন, তিনি একটি বিশেষ খাবার প্রতিদিন নিয়ম করেই খান আর সেটা হলো মেয়ের হাতে বানানো কমলালেবুর জ্যাম। আরও একটি বিষয়ও তাঁর দীর্ঘায়ুর রহস্য, ‘আমি সব সময়ই নিজের মস্তিষ্ককে দুশ্চিন্তা থেকে দূরে রাখি। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
১০৩ বছর বয়সে একজন বৃদ্ধের স্বপ্ন আর কতটুকুই বা অবশিষ্ট থাকতে পারে। কিন্তু মিয়াজাকি এখনো স্বপ্ন দেখে যান নিরন্তর। দৌড়-টৌড় থামিয়ে ঘরে বিশ্রাম নেওয়া আর মৃত্যুর প্রহর গোনা তাঁর ধাতে নেই। লক্ষ্য স্থির করেছেন, ১০৫-১০৯ বছর বয়সী ক্যাটাগরির জয়টাও নিজের করালগত করার, ‘এই মুহূর্তে আমার লক্ষ্য একটাই। আগামী মাসেই আমার বয়স ১০৪ পূর্ণ করছে। সেটা কোনো সমস্যা নয়। পরবর্তী ক্যাটাগরির দৌড়ে জয়ী হয়েই আমি সেই লক্ষ্য পূরণ করতে চাই।’ সূত্র: এএফপি
Comments
Post a Comment