জীবনে কোনো না কোনো সময়ে কাঁধের ব্যথায় ভোগেন
পূর্ণ বয়সে প্রতি পাঁচজনে একজন জীবনে কোনো না কোনো সময়ে কাঁধের ব্যথায়
ভোগেন। অল্প বয়স্কদের কাঁধে ব্যথার মূল কারণ হলো আঘাত। একটু বেশি
বয়স্কদেরÿক্ষয় ও আঘাতজনিত কারণে কাঁধে ব্যথা বেশি হয়।
কাঁধে ব্যথার কারণ প্রধানত দুই রকমের—স্থানীয় বা লোকাল ব্যথা, মানে যার কারণ কাঁধের সন্ধি ও এর আশপাশের কলাগুলোর মধ্যেই নিহিত, আর রেফার্ড পেইন বা দূরবর্তী ব্যথা, যা স্নায়ুবাহিত হয়ে এসে কাঁধে অনুভূত হয়। কাঁধের সন্ধিতে প্রদাহ, আঘাত, সংক্রমণ ইত্যাদি হলে কাঁধে ব্যথা হবে। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ কারণটি হলো ফ্রোজেন শোল্ডার, যেখানে কাঁধের চারপাশের ক্যাপসুল বা আবরণীতে প্রদাহ হয় বলে কাঁধে ব্যথা হয় এবং কাঁধের সন্ধি নাড়তে অসুবিধা হয়। ডায়াবেটিস, পক্ষাঘাত ও বয়সজনিত কারণে এই ফ্রোজেন শোল্ডার হয়। আবার দূরের কোনো ব্যথা স্নায়ুবাহিত হয়ে কাঁধে ব্যথার সৃষ্টি করতে পারে। যেমন পিত্তথলির পাথর বা প্রদাহ, ফুসফুসের কোনো ব্যথা কাঁধে ছড়িয়ে পড়ে।
কাঁধের সন্ধিতে সমস্যা হলে ব্যথার সঙ্গে সঙ্গে আরও কিছু উপসর্গ লক্ষণীয়।
যেমন হাত ওপরে বা পাশে তুলতে গেলে ব্যথা বেড়ে যায় বা তুলতে গিয়ে সমস্যা হয়। জামাকাপড় পরার জন্য হাত পেছনে নিতে গেলে ব্যথা হয় বা অন্যের সাহায্য প্রয়োজন হয়। প্যান্টের পেছনের পকেটে হাত দেওয়া যায় না বা মানিব্যাগ নিতে অসুবিধে হয়। ব্যথাযুক্ত কাঁধে কাত হয়ে ঘুমানো যায় না। চিরুনি দিয়ে মাথার চুল আঁচড়াতে কষ্ট হয়। হাত দিয়ে কোনো কিছু তোলা বা বহন করা যায় না। আঘাতের কারণে জয়েন্ট বিকৃত হতে পারে বা সন্ধি ফুলে যেতে পারে
চিকিৎসা
চিকিৎসা অবশ্যই নির্ভর করে কারণ নির্ণয়ের ওপর। অধিকাংশ কাঁধের সমস্যা কিছু ওষুধপত্র ও ব্যায়াম দিয়েই চিকিৎসা করা হয়। সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় করতে রোগের লক্ষণ বিবেচনা ছাড়াও এক্স-রে ও অন্যান্য কিছু ল্যাবরেটরি পরীক্ষা প্রয়োজন হতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে চিকিৎসা: বিশ্রাম, গরম ও ঠান্ডা সেঁক, স্ট্রেচিং বা ব্যায়াম, ফিজিওথেরাপি, ব্যথানাশক ওষুধ বা কখনো কখনো সন্ধিতে স্টেরয়েড ইনজেকশন।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসার জন্য অস্ত্রোপচার প্রয়োজন হতে পারে। জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান|
কাঁধে ব্যথার কারণ প্রধানত দুই রকমের—স্থানীয় বা লোকাল ব্যথা, মানে যার কারণ কাঁধের সন্ধি ও এর আশপাশের কলাগুলোর মধ্যেই নিহিত, আর রেফার্ড পেইন বা দূরবর্তী ব্যথা, যা স্নায়ুবাহিত হয়ে এসে কাঁধে অনুভূত হয়। কাঁধের সন্ধিতে প্রদাহ, আঘাত, সংক্রমণ ইত্যাদি হলে কাঁধে ব্যথা হবে। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ কারণটি হলো ফ্রোজেন শোল্ডার, যেখানে কাঁধের চারপাশের ক্যাপসুল বা আবরণীতে প্রদাহ হয় বলে কাঁধে ব্যথা হয় এবং কাঁধের সন্ধি নাড়তে অসুবিধা হয়। ডায়াবেটিস, পক্ষাঘাত ও বয়সজনিত কারণে এই ফ্রোজেন শোল্ডার হয়। আবার দূরের কোনো ব্যথা স্নায়ুবাহিত হয়ে কাঁধে ব্যথার সৃষ্টি করতে পারে। যেমন পিত্তথলির পাথর বা প্রদাহ, ফুসফুসের কোনো ব্যথা কাঁধে ছড়িয়ে পড়ে।
কাঁধের সন্ধিতে সমস্যা হলে ব্যথার সঙ্গে সঙ্গে আরও কিছু উপসর্গ লক্ষণীয়।
যেমন হাত ওপরে বা পাশে তুলতে গেলে ব্যথা বেড়ে যায় বা তুলতে গিয়ে সমস্যা হয়। জামাকাপড় পরার জন্য হাত পেছনে নিতে গেলে ব্যথা হয় বা অন্যের সাহায্য প্রয়োজন হয়। প্যান্টের পেছনের পকেটে হাত দেওয়া যায় না বা মানিব্যাগ নিতে অসুবিধে হয়। ব্যথাযুক্ত কাঁধে কাত হয়ে ঘুমানো যায় না। চিরুনি দিয়ে মাথার চুল আঁচড়াতে কষ্ট হয়। হাত দিয়ে কোনো কিছু তোলা বা বহন করা যায় না। আঘাতের কারণে জয়েন্ট বিকৃত হতে পারে বা সন্ধি ফুলে যেতে পারে
চিকিৎসা
চিকিৎসা অবশ্যই নির্ভর করে কারণ নির্ণয়ের ওপর। অধিকাংশ কাঁধের সমস্যা কিছু ওষুধপত্র ও ব্যায়াম দিয়েই চিকিৎসা করা হয়। সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় করতে রোগের লক্ষণ বিবেচনা ছাড়াও এক্স-রে ও অন্যান্য কিছু ল্যাবরেটরি পরীক্ষা প্রয়োজন হতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে চিকিৎসা: বিশ্রাম, গরম ও ঠান্ডা সেঁক, স্ট্রেচিং বা ব্যায়াম, ফিজিওথেরাপি, ব্যথানাশক ওষুধ বা কখনো কখনো সন্ধিতে স্টেরয়েড ইনজেকশন।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসার জন্য অস্ত্রোপচার প্রয়োজন হতে পারে। জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান|
Comments
Post a Comment