অনেকদিন ধরেই নারী শিকারে তৎপর ছিলেন বলিঞ্জার৷
মানুষ কেটে খাওয়া তার নেশা!
ডেল বলিঞ্জার ব্রিটেনের নাগরিক৷ পেশায় নার্স৷ তবে সংবাদ মাধ্যমে তার নাম এসেছে অন্য কারণে৷ ১৪ বছরের এক কিশোরীর সঙ্গে যৌনমিলনের পর তার মাংস খেতে চেয়েছিলেন তিনি!
লিঞ্জারের বয়স ৫৮ বছর৷ বাড়ি ব্রিটেনের কেন্ট-এ৷ তিন সন্তানের জনক এই লোক যে বিকৃত রুচির এক মানুষখেকো হতে পারেন দু বছর আগ পর্যন্ত কেউ ভাবতেও পারেনি৷ ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই ইন্টারনেটে তার কিছু সংলাপ পেয়ে গেলে ধীরে ধীরে খুলে যায় রোমহর্ষক এক ঘটনার জট৷ জানা যায়, ইন্টারনেটে অনেকদিন ধরেই নারী শিকারে তৎপর ছিলেন বলিঞ্জার৷ ডার্কফেটিশ নেটওয়ার্ক নামের এক ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্ট খুলে সুন্দরী মেয়েদের প্রতি জানাচ্ছিলেন বন্ধুত্বের আহ্বান৷ সেখানে নিজেকে যৌনকর্মে পারদর্শী, প্রেমে পটু সুপুরুষ হিসেবেই উপস্থাপন করেছিলেন৷ সঙ্গে আরো জানিয়েছিলেন, শয্যায় নিয়ে যাওয়ার পর তৃপ্ত নারীকে কেটে খেতে খুব পছন্দ করেন তিনি৷
প্রোফাইলে এমন কথা লেখা থাকা সত্ত্বেও বলিঞ্জারের মিষ্টি কথায় ভিজে যেতো মেয়েদের মন৷ সোমবার চারদিনের শুনানির শেষ দিনে ক্যান্টারবুরির আদালতে বলিঞ্জার জানান, ২০১২ সালে তিনি জার্মানিতে বসবাসরত এক মেক্সিকান কিশোরীর সঙ্গে সহবাস করতে চেয়েছিলেন৷ ডার্কফেটিশ নেটওয়ার্কেই মেয়েটির সঙ্গে পরিচয়৷ সেখানে চ্যাট করতে করতে যৌনমিলনে আগ্রহী করে তোলেন মেয়েটিকে৷ ১৪ বছর বয়সি মেয়েটির যেদিন আসার কথা তার আগের দিন একটি কুড়াল কিনে রেখেছিলেন বলিঞ্জার৷ পরিকল্পনা মতো সব কিছু হলে যৌনসম্ভোগের পর মেয়েটিকে কেটে খেতেন৷
মেক্সিকান-জার্মান কিশোরীটিকে নাকি সে কথা বলেছিলেন বলিঞ্জার৷ নির্দিষ্ট দিনে মেয়েটি নির্দিষ্ট জায়গায় আসেনি৷ বরং ইন্টারনেটে কথোপকথনের বিবরণ পেয়ে এফবিআই খুঁজতে শুরু করে বলিঞ্জারকে৷ ইমেল ঠিকানার সূত্র ধরে খুঁজে বের করা হয় বলিঞ্জারের বাড়ির ঠিকানা৷ তারপর তাকে গ্রেপ্তার করে আইনের মুখোমুখি করার অনুরোধ জানানো হয় ব্রিটেনের পুলিশকে৷
ক্যান্টারবুরির আদালতে ১৪ বছর বয়সি কিশোরীর সঙ্গে যৌনতা বিষয়ক কথাবার্তা বলার অভিযোগ স্বীকার করেছেন বলিঞ্জার৷ মেয়েটিকে যৌনমিলনের পর কেটে খেয়ে ফেলার পরিকল্পনার কথা কথোপকথনে সরাসরি লিখলেও আদালতে তা অস্বীকার করেছেন৷ ডার্কফেটিশ নেটওয়ার্কে নিজের প্রোফাইলে এর আগে ৩৯ বছর বয়সি এক নারী এবং ৫ বছর বয়সি এক শিশুকে কেটে খাওয়ার বিবরণও দিয়েছেন বলিঞ্জার৷ আদালতে সেই ঘটনা দুটিকে নিছক কল্পনা বলে উড়ি দিয়েছেন ব্রিটেনের এই মাঝবয়সি নার্স৷
অভিযোগ অস্বীকার করলেও শাস্তি এড়াতে পারবেন না বলিঞ্জার৷ অপ্রাপ্ত বয়স্ক কিশোরীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন এবং তারপর হত্যার পরিকল্পনা করায় শাস্তি হবে তার৷ বাকি অভিযোগগুলো প্রমাণিত হলে শাস্তি কঠোরতর হবে৷ বলিঞ্জারের কী শাস্তি হবে তা জানা যাবে ১৯ সেপ্টেম্বর৷ সেদিনই রায় ঘোষণা করবে আদালত৷
ডেল বলিঞ্জার ব্রিটেনের নাগরিক৷ পেশায় নার্স৷ তবে সংবাদ মাধ্যমে তার নাম এসেছে অন্য কারণে৷ ১৪ বছরের এক কিশোরীর সঙ্গে যৌনমিলনের পর তার মাংস খেতে চেয়েছিলেন তিনি!
লিঞ্জারের বয়স ৫৮ বছর৷ বাড়ি ব্রিটেনের কেন্ট-এ৷ তিন সন্তানের জনক এই লোক যে বিকৃত রুচির এক মানুষখেকো হতে পারেন দু বছর আগ পর্যন্ত কেউ ভাবতেও পারেনি৷ ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই ইন্টারনেটে তার কিছু সংলাপ পেয়ে গেলে ধীরে ধীরে খুলে যায় রোমহর্ষক এক ঘটনার জট৷ জানা যায়, ইন্টারনেটে অনেকদিন ধরেই নারী শিকারে তৎপর ছিলেন বলিঞ্জার৷ ডার্কফেটিশ নেটওয়ার্ক নামের এক ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্ট খুলে সুন্দরী মেয়েদের প্রতি জানাচ্ছিলেন বন্ধুত্বের আহ্বান৷ সেখানে নিজেকে যৌনকর্মে পারদর্শী, প্রেমে পটু সুপুরুষ হিসেবেই উপস্থাপন করেছিলেন৷ সঙ্গে আরো জানিয়েছিলেন, শয্যায় নিয়ে যাওয়ার পর তৃপ্ত নারীকে কেটে খেতে খুব পছন্দ করেন তিনি৷
প্রোফাইলে এমন কথা লেখা থাকা সত্ত্বেও বলিঞ্জারের মিষ্টি কথায় ভিজে যেতো মেয়েদের মন৷ সোমবার চারদিনের শুনানির শেষ দিনে ক্যান্টারবুরির আদালতে বলিঞ্জার জানান, ২০১২ সালে তিনি জার্মানিতে বসবাসরত এক মেক্সিকান কিশোরীর সঙ্গে সহবাস করতে চেয়েছিলেন৷ ডার্কফেটিশ নেটওয়ার্কেই মেয়েটির সঙ্গে পরিচয়৷ সেখানে চ্যাট করতে করতে যৌনমিলনে আগ্রহী করে তোলেন মেয়েটিকে৷ ১৪ বছর বয়সি মেয়েটির যেদিন আসার কথা তার আগের দিন একটি কুড়াল কিনে রেখেছিলেন বলিঞ্জার৷ পরিকল্পনা মতো সব কিছু হলে যৌনসম্ভোগের পর মেয়েটিকে কেটে খেতেন৷
মেক্সিকান-জার্মান কিশোরীটিকে নাকি সে কথা বলেছিলেন বলিঞ্জার৷ নির্দিষ্ট দিনে মেয়েটি নির্দিষ্ট জায়গায় আসেনি৷ বরং ইন্টারনেটে কথোপকথনের বিবরণ পেয়ে এফবিআই খুঁজতে শুরু করে বলিঞ্জারকে৷ ইমেল ঠিকানার সূত্র ধরে খুঁজে বের করা হয় বলিঞ্জারের বাড়ির ঠিকানা৷ তারপর তাকে গ্রেপ্তার করে আইনের মুখোমুখি করার অনুরোধ জানানো হয় ব্রিটেনের পুলিশকে৷
ক্যান্টারবুরির আদালতে ১৪ বছর বয়সি কিশোরীর সঙ্গে যৌনতা বিষয়ক কথাবার্তা বলার অভিযোগ স্বীকার করেছেন বলিঞ্জার৷ মেয়েটিকে যৌনমিলনের পর কেটে খেয়ে ফেলার পরিকল্পনার কথা কথোপকথনে সরাসরি লিখলেও আদালতে তা অস্বীকার করেছেন৷ ডার্কফেটিশ নেটওয়ার্কে নিজের প্রোফাইলে এর আগে ৩৯ বছর বয়সি এক নারী এবং ৫ বছর বয়সি এক শিশুকে কেটে খাওয়ার বিবরণও দিয়েছেন বলিঞ্জার৷ আদালতে সেই ঘটনা দুটিকে নিছক কল্পনা বলে উড়ি দিয়েছেন ব্রিটেনের এই মাঝবয়সি নার্স৷
অভিযোগ অস্বীকার করলেও শাস্তি এড়াতে পারবেন না বলিঞ্জার৷ অপ্রাপ্ত বয়স্ক কিশোরীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন এবং তারপর হত্যার পরিকল্পনা করায় শাস্তি হবে তার৷ বাকি অভিযোগগুলো প্রমাণিত হলে শাস্তি কঠোরতর হবে৷ বলিঞ্জারের কী শাস্তি হবে তা জানা যাবে ১৯ সেপ্টেম্বর৷ সেদিনই রায় ঘোষণা করবে আদালত৷
Comments
Post a Comment