Posted by
shahin
হত্যাকাণ্ড বদলে দেয় বিশ্ব
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ উসকে দেওয়া আলোচিত হত্যাকাণ্ডের ১০০ বছর পূর্তি ছিল গতকাল শনিবার৷ ১৯১৪ সালের এই দিনে বসনিয়ার সারায়েভো শহরে ঘটেছিল সেই হত্যাকাণ্ড৷ এর জের ধরে ইউরোপে যে রক্তপাত শুরু হয়, তা পুরো বিশ্বের মানচিত্রই বদলে দিয়েছিল৷ খবর এএফপির৷
১৯১৪ সালের ২৮ জুন সারায়েভোর রাস্তায় অস্ট্রো-হাঙ্গেরীয় আর্চডিউক ফ্রানজ ফার্ডিনান্ড ও তাঁর স্ত্রী সোফিকে গুলি করে হত্যা করেছিল একজন বসনীয় সার্ব৷ ওই হত্যাকাণ্ডের পর ইউরোপের দেশগুলো পরবর্তী চার বছর নজিরবিহীন সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছিল।
বিশ্বের নিয়তি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা ওই দিনটি নিয়ে আজও বলকান অঞ্চলের মানুষ গভীরভাবে দ্বিধাবিভক্ত৷ তাই এবারও দিনটির স্মরণে আলাদা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়৷ বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের চলমান সম্মেলনের পাশাপাশি ওই হত্যাকাণ্ডের শতবর্ষ পূর্তি পালন করেন ইউরোপের অনেক নেতা৷ বেলজিয়ামের ইপ্রেস নামক স্থানে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়৷ সেখানেই ১৯১৫ সালে প্রথমবার রাসায়নিক গ্যাস মাস্টার্ড ব্যবহার করেছিল জার্মান বাহিনী৷ তবে বিভাজনের স্পষ্ট নিদর্শন দেখা গেল বসনিয়ার সারায়েভোতে। সেখানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অনেক দেশের রাষ্ট্রপ্রধানই যাননি৷
বসনিয়ান সার্ব ইতিহাসবিদ ও কূটনীতিক স্লোবোদান সোজা বলেন, ‘সবাইকে (সার্ব, মুসলিম ও ক্রোট) ২৮ জুন সারায়েভোতে একত্র করা আসলেই অসম্ভব একটা ব্যাপার৷’
চলমান বিভাজনের মূলে বিশেষ করে রয়েছেন ফার্ডিনান্ড হত্যাকাণ্ডের হোতা সার্ব জাতীয়তাবাদী গাভরিলো প্রিন্সিপ৷ আজকের সারায়েভোর সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান সমাজ প্রিন্সিপকে সন্ত্রাসী মনে করে৷ অন্যদিকে সার্বরা প্রিন্সিপকে মনে করে নায়ক৷
১৯১৪ সালের ২৮ জুন সারায়েভোর রাস্তায় অস্ট্রো-হাঙ্গেরীয় আর্চডিউক ফ্রানজ ফার্ডিনান্ড ও তাঁর স্ত্রী সোফিকে গুলি করে হত্যা করেছিল একজন বসনীয় সার্ব৷ ওই হত্যাকাণ্ডের পর ইউরোপের দেশগুলো পরবর্তী চার বছর নজিরবিহীন সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছিল।
বিশ্বের নিয়তি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা ওই দিনটি নিয়ে আজও বলকান অঞ্চলের মানুষ গভীরভাবে দ্বিধাবিভক্ত৷ তাই এবারও দিনটির স্মরণে আলাদা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়৷ বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের চলমান সম্মেলনের পাশাপাশি ওই হত্যাকাণ্ডের শতবর্ষ পূর্তি পালন করেন ইউরোপের অনেক নেতা৷ বেলজিয়ামের ইপ্রেস নামক স্থানে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়৷ সেখানেই ১৯১৫ সালে প্রথমবার রাসায়নিক গ্যাস মাস্টার্ড ব্যবহার করেছিল জার্মান বাহিনী৷ তবে বিভাজনের স্পষ্ট নিদর্শন দেখা গেল বসনিয়ার সারায়েভোতে। সেখানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অনেক দেশের রাষ্ট্রপ্রধানই যাননি৷
বসনিয়ান সার্ব ইতিহাসবিদ ও কূটনীতিক স্লোবোদান সোজা বলেন, ‘সবাইকে (সার্ব, মুসলিম ও ক্রোট) ২৮ জুন সারায়েভোতে একত্র করা আসলেই অসম্ভব একটা ব্যাপার৷’
চলমান বিভাজনের মূলে বিশেষ করে রয়েছেন ফার্ডিনান্ড হত্যাকাণ্ডের হোতা সার্ব জাতীয়তাবাদী গাভরিলো প্রিন্সিপ৷ আজকের সারায়েভোর সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান সমাজ প্রিন্সিপকে সন্ত্রাসী মনে করে৷ অন্যদিকে সার্বরা প্রিন্সিপকে মনে করে নায়ক৷
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
Post a Comment